বাঁশদ্রোণীতে পে লোডারের ধাক্কায় কিশোরের মৃত্যুর ঘটনায় গাড়িটির চালককে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে দাবি করল পুলিশ। শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টা নাগাদ সাংবাদিক বৈঠক করে একথা জানিয়েছেন দক্ষিণ শহরতলির ডেপুটি কমিশনার বিদিশা কলিতা দাশগুপ্ত। তিনি জানিয়েছেন, অভিযুক্তের নাম শম্ভূ রাম। সঙ্গে গ্রেফতার করা হয়েছে গাড়িটির চালক বিশ্বকর্মা শর্মাকেও।
আরও পড়ুন - এবার গ্রেফতার আরজি করের টিএমসিপি নেতা আশিস পাণ্ডে, সিবিআই জালে সন্দীপের ডান-হাত
পড়তে থাকুন - মুর্শিদাবাদ সীমান্তে ২ ভারতীয়কে অপহরণ করল বাংলাদেশি সীমান্তরক্ষীরা
বুধবার বাঁশদ্রোণীতে পে লোডারের ধাক্কায় কিশোরের মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। পুলিশকে ঘেরাও করে দীর্ঘক্ষণ বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা। পাটুলি থানার ওসিকে কাদা জলে নামিয়ে চলে বিক্ষোভ। সেই ঘটনার প্রায় ৪৮ ঘণ্টা পর অভিযুক্তকে গ্রেফতার করার দাবি করল কলকাতা পুলিশ। শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠক করে বিদিশা কলিতা দাশগুপ্ত বলেন, অভিযুক্ত দমদম ও চিৎপুরের সীমান্তবর্তী কোথাও লুকিয়ে রয়েছে বলে আমাদের কাছে খবর ছিল। সেই অনুসারে অভিযান চালিয়ে আমরা অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছি। অভিযুক্ত শম্ভূ রামকে আশ্রয় দিয়েছিলেন গাড়িটির মালিক। তাঁকেও সেখান থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁর নাম বিশ্বকর্মা শর্মা।
আরও পড়ুন - পাচারের সময় নদিয়া সীমান্তে উদ্ধার আজব প্রাণী, জানেন এর নাম কী?
তিনি বলেন, ওই ঘটনায় যারা পুলিশকে হেনস্থা করেছেন তাদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপ করছে পুলিশ। তবে সেদিন তৃণমূলের যে গুন্ডারা পুলিশ আধিকারিকদের ঘেরাওমুক্ত করতে স্থানীয়দের ওপর হামলা চালিয়েছিল তাদের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ হয়েছে তা জানাননি তিনি।