এবার ডিএসপি সিবিআই সত্যেন্দ্র সিং ও অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর রথীন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে আনা হয়েছে বিধানসভার স্বাধিকার ভঙ্গের অভিযোগ। বিধানসভার উপ মুখ্য সচেতক তাপস রায় এই অভিযোগ এনেছেন। এদিকে বার বার তাঁদের ডেকে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু বার বারই তাঁরা হাজিরা এড়িয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ। এই ঘটনা স্পিকারের মর্যাদা ক্ষুন্ন করা হচ্ছে বলে দাবি করা হচ্ছে। এদিকে মঙ্গলবারই ওই দুই তদন্তকারী আধিকারিকদের প্রসঙ্গ উঠে এসেছিল বিধানসভায়। তাৎপর্যপূর্ণভাবে তার পরের দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে স্বাধিকার ভঙ্গের অভিযোগ আনা হল।
অভিযোগ উঠেছে স্পিকারকে অন্ধকারে রেখে তাঁরা সুব্রত মুখোপাধ্যায়,ফিরহাদ হাকিম ও মদন মিত্রকে চার্জশিট দিয়েছিলেন। এমনকী সেই চার্জশিট তাঁদের কাছে পৌঁছনর কাজ দেওয়া হয়েছিল বিধানসভায়। এদিকে এই ধরনের কাজ বিধানসভার কাজের মধ্যে পড়ে না। এবার এনিয়ে প্রিভিলেজ কমিটি তদন্ত শুরু করতে পারে। তবে অনেকের মতে এভাবে স্বাধিকার ভঙ্গের অভিযোগ আনা কার্যত নজিরবিহীন ও তাৎপর্যপূর্ণ। কিন্তু কেন নানা অজুহাত দেখিয়ে তদন্তকারীরা হাজিরা এড়িয়ে যাচ্ছেন সেই প্রশ্নও উঠতে শুরু করেছে।
অন্যদিকে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই ও ইডির অধিকর্তাদের কার্যকালের মেয়াদ বৃদ্ধি নিয়েও ইতিমধ্যেই নানা কথা উঠতে শুরু করেছে। তৃণমূলও এনিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছে। ইডি অধিকর্তা এস কে মিশ্রের বর্ধিত কার্যকালের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ফের তাঁর মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।