এবার রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে সুর নরম করলেন কলকাতার পুর প্রশাসক তথা রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। বৃহস্পতিবার রাজীবকে ছোট ভাইয়ের সঙ্গে তুলনা করেছেন তিনি। রাজীবের বিলম্বিত বোধদয়কে স্বাগত জানিয়েছেন তিনি।কিছুদিন আগেই ফেসবুকে রাজ্যে ৩৫৬ ধারা জারির বিরোধিতা করে পোস্ট করেছিলেন বিজেপি নেতা। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর উল্টো সুরে কথা বলেছিলেন তিনি। এরপর দিন দুয়েকের মধ্যে ফিরহাদের রাজীবকে এই ধরনের মন্তব্য রাজনৈতিক দিক থেকে তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।
এদিন সাংবাদিকদের কলকাতার পুর প্রশাসক জানান, আগেই আমি বলেছি, রাজীব আমার ছোট ভাইয়ের মতো। কেন ও বিজেপিতে গেল, সেটাই আমার কাছে বিস্ময়।যাওয়ার আগের দিনও আমি ওঁকে ফোন করেছিলাম। কিন্তু দেরিতে হলেও যদি ওর বোধদয় হয়, সেটা ভালো লক্ষণ ।তবে রাজীব তৃণমূলে ফিরতে চাইলেই দল তাঁকে নেবেন কিনা, সেবিষয়ে কোনও কথা শোনা যায়নি ফিরহাদের মুখে। সেটা দলের সিদ্ধান্ত বলেই ছেড়ে দিয়েছেন তিনি। তবে তিনি আরও বলেছেন, রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় এখনও পর্যন্ত দলে ফেরার আবেদন জানাননি। সেই সঙ্গে বাকি দলবদলুদেরকে কটাক্ষ করে ফিরহাদ জানান, অনেকে এত নির্ভর করে যে বোধ উদয়ই হয় না।
এবার রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে সুর নরম করলেন কলকাতার পুর প্রশাসক তথা রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। বৃহস্পতিবার রাজীবকে ছোট ভাইয়ের সঙ্গে তুলনা করেছেন তিনি। রাজীবের বিলম্বিত বোধদয়কে স্বাগত জানিয়েছেন তিনি।কিছুদিন আগেই ফেসবুকে রাজ্যে ৩৫৬ ধারা জারির বিরোধিতা করে পোস্ট করেছিলেন বিজেপি নেতা। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর উল্টো সুরে কথা বলেছিলেন তিনি। এরপর দিন দুয়েকের মধ্যে ফিরহাদের রাজীবকে এই ধরনের মন্তব্য রাজনৈতিক দিক থেকে তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।
এদিন সাংবাদিকদের কলকাতার পুর প্রশাসক জানান, আগেই আমি বলেছি, রাজীব আমার ছোট ভাইয়ের মতো। কেন ও বিজেপিতে গেল, সেটাই আমার কাছে বিস্ময়।যাওয়ার আগের দিনও আমি ওঁকে ফোন করেছিলাম। কিন্তু দেরিতে হলেও যদি ওর বোধদয় হয়, সেটা ভালো লক্ষণ ।তবে রাজীব তৃণমূলে ফিরতে চাইলেই দল তাঁকে নেবেন কিনা, সেবিষয়ে কোনও কথা শোনা যায়নি ফিরহাদের মুখে। সেটা দলের সিদ্ধান্ত বলেই ছেড়ে দিয়েছেন তিনি। তবে তিনি আরও বলেছেন, রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় এখনও পর্যন্ত দলে ফেরার আবেদন জানাননি। সেই সঙ্গে বাকি দলবদলুদেরকে কটাক্ষ করে ফিরহাদ জানান, অনেকে এত নির্ভর করে যে বোধ উদয়ই হয় না।
|#+|
গত মঙ্গলবার ফেসবুকে একটি বিস্ফোরক পোস্ট করেন রাজীব।সেই ফেসবুক পোস্টে রাজীব লিখেছেন, সমালোচনা তো অনেক হল। মানুষের বিপুল সমর্থন নিয়ে আসা সরকারের সমালোচনা ও মুখ্যমন্ত্রীর বিরোধিতা করতে গিয়ে কথায় কথায় দিল্লি ৩৫৬–র জুজু দেখালে বাংলার মানুষ ভালোভাবে নেবে না। এই পোস্টের পরই রাজনৈতিক মহলে জোর গুঞ্জন শুরু হয়ে যায়।তাহলে কী রাজীব তৃণমূলে ফিরছেন। তবে এরইমধ্যে রাজীবের নিজের কেন্দ্র ডোমজুড় বিধানসভা এলাকায় রাজীবকে ফের দলে না নেওয়ার আবেদন জানিয়ে পোস্টার পড়তে দেখা যায়। ডোমজুড়ের বর্তমান বিধায়ক কল্যাণ ঘোষও রাজীবের সমালোচনায় সরব হন।