আইটি সেল কাকে বলে? তৃণমূলের আইটি সেল কাকে বলে?
তৃণমূলের আইটি সেলের সঙ্গে বিজেপি বা সিপিএমের আইটি সেলের ফারাক কতটা? তৃণমূলের আইটি সেলে কারা থাকেন? পুজোর ছুটিতে যদি এমন সব প্রশ্নের উত্তর জানতে চান তবে দেবাংশু ভট্টাচার্যের পোস্টটি আপনাকে পড়তেই হবে।
দেবাংশু ভট্টাচার্য ফেসবুকে একটা পোস্ট করেছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, আমাদের আইটি উইং সুবর্নকে নিয়ে মাটি খুঁড়ে তথ্য বার করে এনেছে। বার করে এনেছে কৃষ্ণনগর খুন-ধর্ষণ কাণ্ডে ধৃত রাহুলের আরজিকর আন্দোলনে সোচ্চার হওয়ার তথ্যও।
আইটি সেল মানেই বিজেপির মত ট্রোল আর্মি নয়। সিপিএমের মত ফেক নিউজ ছড়ানোর মেশিনারি নয়। ইনফরমেশন টেকনোলজি সেলকে ইনভেস্টিগেটিভ অ্যাপ্রোচও রাখতে হয়। রিসার্চ করতে হয়। মেইন স্ট্রিম মিডিয়া বিক্রি হয়ে গেলে কখনো কখনো সাংবাদিকের দায়িত্বও পালন করতে হয়।
আমি গর্বিত, আমাদের আইটি সেলে একদিকে যেমন রিসার্চ স্কলাররা আছে, তেমনি আছে প্রথিতযশা বিজ্ঞানীও। আছেন ডাক্তার, সফল আইনজীবি আইটি সেক্টরে উচ্চ পদে কাজ করা ব্যক্তি থেকে শুরু করে উচ্চমাধ্যমিকে জেলায় প্রথম হওয়া ছেলেটাও আমাদের রাজ্য কমিটির সদস্য। এছাড়াও রয়েছেন হাজার হাজার সোশ্যাল মিডিয়ার কর্মী, যারা স্বক্ষেত্রে শীর্ষে পৌঁছেছেন।
আমি গর্বিত, আমাদের আইটি সেল সিপিএম-বিজেপির মত নেতিবাচক কাজে লিপ্ত হয়নি। সত্য তথ্য জোগাড় করে এনেছে; আগামী দিনেও আনবে। লিখেছেন দেবাংশু।
সেখানে তিনি তৃণমূলের আইটি সেলের পুরো গঠনতন্ত্রটা একেবারে তুলে এনেছেন। তিনি লিখেছেন, আইটি সেলে একদিকে যেমন রিসার্চ স্কলাররা আছে, তেমনি আছে প্রথিতযশা বিজ্ঞানীও। আছেন ডাক্তার, সফল আইনজীবি আইটি সেক্টরে উচ্চ পদে কাজ করা ব্যক্তি থেকে শুরু করে উচ্চমাধ্যমিকে জেলায় প্রথম হওয়া ছেলেটাও আমাদের রাজ্য কমিটির সদস্য। এছাড়াও রয়েছেন হাজার হাজার সোশ্যাল মিডিয়ার কর্মী, যারা স্বক্ষেত্রে শীর্ষে পৌঁছেছেন।
কিন্তু বিজ্ঞানীরা, গবেষকরা তৃণমূলের আইটি সেলে কী করেন সেটা অনেকের কাছেই বোধগম্য হয়নি। এদিকে দেবাংশু এই পোস্ট করার পরেই হাসির রোল নেট দুনিয়ায়। একজন লিখেছেন, সমবেদনা রইল সেই রিসার্চ স্কলার, বৈজ্ঞানিক, ডাক্তার, আইনজীবী ও মেধাবী ছাত্র -ছাত্রীর জন্য যারা এই মাথামোটা নেতৃত্বে কাজ করেন। তবে অনেকেই আবার দেবাংশুর এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন।
মূলত চিকিৎসক সুবর্ণ বাম আমলে কী করেছিলেন সেই সম্পর্কেই তথ্য জোগাড়ের কথা বলতে চেয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে।