বিগত দিনের সরকারি বাসের ছবিটা বদলেছে অনেকটাই। তবে এখনও রাস্তায় চোখে পড়ে সরকারি বাসের জীর্ণ পরিস্থিতিটা। সেই বাসগুলির ফিটনেস সার্টিফিকেট আদৌ কতটা রয়েছে তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। পাশাপাশি সরকারি বাসগুলির বিমা আদৌ করা আছে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। এবার শুক্রবার এনিয়েই জনস্বার্থ মামলা হল কলকাতা হাইকোর্টে। গোটা পরিস্থিতিতে হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ দাবি করা হয়েছে।
এদিকে যাত্রীদের একাংশের মতে, যাঁরা নিয়ম শেখাচ্ছেন তাঁরাই নিয়ম আদৌ মানছেন কি না তা নিয়ে কথা উঠছে। একাধিক সরকারি বাস যেভাবে কালো ধোঁয়া উড়িয়ে চলাচল করে তা নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে। তাছাড়া কিছু বাস জীর্ণ হয়ে গিয়েছে। বাসে উঠলেই তা বোঝা যায়। সেক্ষেত্রে এই বাসগুলি কীভাবে ফিটনেস সার্টিফিকেট পায় তা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। এমনকী একাধিক সরকারি বাস রাস্তায় চলার যোগ্য কি না তা নিয়েও সংশয় দানা বেঁধেছে। এমনকী সরকারি বাস থেকে রাস্তায় দুষণ ছড়ানোর অভিযোগ ওঠে। এবার এসব নিয়েই আদালতের হস্তক্ষেপের আবেদন করা হয়েছে।
কিন্তু প্রশ্ন উঠছে বেসরকারি বাস নিয়ম না মানলে পুলিশ নানা ব্যবস্থা নেয়। পরিবহণ দফতরও এনিয়ে ব্যবস্থা নেয়। কিন্তু সরকারি বাস নিয়ম ভাঙলে সেব্যাপারে কেন অধিকাংশ সময় উদাসীন থাকে পুলিশ? সেই প্রশ্নও উঠতে শুরু করেছে।