কলকাতা বন্দরে কন্টেনার থেক উদ্ধার মাদকের সঙ্গে যোগ রয়েছে তৃণমূলের। শরিফুল মোল্লা ওই ব্যক্তির সঙ্গে তৃণমূলের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে বলে এদিন সাংবাদিক বৈঠক করে দাবি করেন সুকান্তবাবু। একই সঙ্গে তাঁর দাবি, মাদক ধরা পড়ার পরে রাজ্যের এক মন্ত্রীর সঙ্গে অন্তত ১৬ বার বৈঠক করেছেন তিনি। সুকান্তবাবুর আশঙ্কা মাদকপাচারে যুক্ত থাকতে পারে ওই মন্ত্রীর টাকাও।
গত ৯ সেপ্টেম্বর কলকাতা বন্দরে পড়ে থাকা একটি কন্টেনারের ভিতরে একটি গিয়ার বক্স থেকে ৪০ কিলোগ্রাম মাদক উদ্ধার করে গুজরাত ATS. তাদের এক তৃণমূল নেতাকে পাঠানো হয়েছিল ওই মাদক। বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠক করে সুকান্তবাবু দাবি করলেন মাদক আমদানি করেছিলেন শরিফুল মোল্লা। তিনি দাবি করেন, আফগানিস্তান, করাচি হয়ে কলকাতায় পৌঁছেছিল ওই মাদক। ওই মাদক আমদানি করেছিলেন শরিফুল। এই মাদক ধরা পড়ার পর রাজ্যের ১ মন্ত্রীর সঙ্গে ১৭ – ১৮ বার বৈঠক করেছেন ওই ব্যক্তি। তাহলে কি মন্ত্রীর টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে মাদকে।
আপনি মহিলা, মায়ের জাত, মা আপনি আমার গায়ে হাত দেবেন না, এটাই বলেছিলাম: শুভেন্দু
সুকান্তবাবু বলেন, দেশে এই প্রথম মাদক পাচারে কোনও রাজনৈতিক দলের নাম উঠছে। তাঁর দাবি, তৃণমূলের ১ নম্বর ব্লক সভাপতি শেখ শাহজাহান ও সন্দেশখালি ২ নম্বর ব্লকের সভাপতি শিবু হাজরার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে শরিফুলের।
এব্যাপারে শেখ শাহজাহান বলেন, যদি কোনও বেআইনি কাজে যুক্ত বলে প্রমাণ করতে পারেন প্রকাশ্যে ফাঁসির দড়ি গলায় পড়ব। আমি সুকান্তবাবুর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করতে চলেছি।