প্রয়াত বর্ষীয়ান মন্ত্রী তথা রাজনীতিবিদ সুব্রত মুখোপাধ্যায়। এই ঘটনায় বাংলার রাজনীতিতে শোকের ছায়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন বিজেপির একাধিক নেতা। শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ, সুকান্ত মজুমদার, শমীক ভট্টাচার্য, রাহুল সিনহা–সহ অনেকেই। কিন্তু হলে কী হবে! অতীতের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বিস্ফোরক টুইট করলেন তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সম্পাদক কুণাল ঘোষ। এদিন তিনি লিখেছেন, ‘বিজেপির যে দু’জন নেতা সাতসকালে সিবিআই পাঠিয়ে সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে গ্রেফতারের চক্রান্তে জড়িত ছিলেন, এখন প্রচারের জন্য ন্যাকামি করে শোকজ্ঞাপন করতে সামনে গেলে নিজ দায়িত্বে যাবেন। খবরটা অন্যরকমও হয়ে যেতে পারে। যদিও তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা যথেষ্ট সংযত থাকবেন।’
কুণাল ঘোষের এই টুইট এখন রাজ্য–রাজনীতিতে শোকের মধ্যেই জোর আলোড়ন ফেলে দিয়েছে। কারণ তিনি বোঝাতে চেয়েছেন, সিবিআই দিয়ে গ্রেফতার করে টেনশন দেওয়া হয়েছিল সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে। সেই থেকেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। আর এই ষড়যন্ত্রের টেনশন তিনি নিতে পারেননি। তাই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন। এটাই তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা মেনে নিতে পারছেন না।
তবে কোন দুই বিজেপি নেতার কথা তিনি বলতে চেয়েছেন তা খোলসা করেননি। বরং তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি যাদের উদ্দেশ্যে পোস্ট করেছি, তাঁরা ঠিকই বুঝতে পারছেন। আমি নাম উহ্যই রাখতে চাইছি। তাঁরা শ্রদ্ধা জানাতে এলে বোঝা যাবে। তবে এটুকু বলতে পারি, তাঁদের মুরোদ নেই।’ অনেকেই মনে করছেন এই তালিকায় রয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু আর একজন? সেটা সম্ভবত দিলীপ ঘোষ।
কুণাল ঘোষের এই টুইট এখন রাজ্য–রাজনীতিতে শোকের মধ্যেই জোর আলোড়ন ফেলে দিয়েছে। কারণ তিনি বোঝাতে চেয়েছেন, সিবিআই দিয়ে গ্রেফতার করে টেনশন দেওয়া হয়েছিল সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে। সেই থেকেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। আর এই ষড়যন্ত্রের টেনশন তিনি নিতে পারেননি। তাই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন। এটাই তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা মেনে নিতে পারছেন না।
তবে কোন দুই বিজেপি নেতার কথা তিনি বলতে চেয়েছেন তা খোলসা করেননি। বরং তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি যাদের উদ্দেশ্যে পোস্ট করেছি, তাঁরা ঠিকই বুঝতে পারছেন। আমি নাম উহ্যই রাখতে চাইছি। তাঁরা শ্রদ্ধা জানাতে এলে বোঝা যাবে। তবে এটুকু বলতে পারি, তাঁদের মুরোদ নেই।’ অনেকেই মনে করছেন এই তালিকায় রয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু আর একজন? সেটা সম্ভবত দিলীপ ঘোষ।|#+|
উল্লেখ্য, সম্প্রতি নারদ কাণ্ডে সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। অন্যান্য তিনজনকেও গ্রেফতার করা হয়েছিল। তখনও তাঁর শরীর খারাপ হয়ে পড়েছিল। তাই হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছিল। আর সেই গ্রেফতারি ষড়যন্ত্র করে করা হয়েছিল বলেই কুণাল ঘোষের দাবি। তাই তিনি চরম হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। সেই তিক্ত অতীত এবার কুণাল ঘোষের টুইটে।