এই বিষয়ে বিরোধী দলনেতার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, বিধান পরিষদ এবং রাজ্যের নাম বাংলা যেমন হয়নি তেমন এই বিলও দিনের আলো দেখবে না। শিক্ষা কেন্দ্র–রাজ্য যৌথ তালিকার বিষয়। তাই এই বিল রাজভবনে যাবে। তারপর নয়াদিল্লিতে গিয়ে পড়ে থাকবে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে রাজ্যের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য করার বিল এনেছে রাজ্য সরকার। এমনকী সেই বিল ইতিমধ্যেই বিধানসভায় পাশও হয়ে গিয়েছে। মঙ্গলবার তা পাঠানো হয়েছে রাজভবনে। এই বিল মেনে নিতে পারেননি বিজেপি বিধায়করা। তাই আগেই হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। আজ বিধানসভায় নিন্দাপ্রস্তাব আনল তৃণমূল কংগ্রেস।
ঠিক কী ঘটেছে বিধানসভায়? বিধানসভা সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই সেই বিল বিধানসভা থেকে রাজভবনে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর তারপরই সেখানে পৌঁছে গিয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী–সহ বিজেপি বিধায়করা। তাঁরা রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপালকে বলেছিলেন, এই বিলে অনুমোদন দেবেন না। তাই বুধবার বিধানসভায় নিন্দাপ্রস্তাব আনল তৃণমূল কংগ্রেস এবং তা পাশও হয়ে গেল।
কী হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী? এই বিষয়ে বিরোধী দলনেতার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, বিধান পরিষদ এবং রাজ্যের নাম বাংলা যেমন হয়নি তেমন এই বিলও দিনের আলো দেখবে না। শিক্ষা কেন্দ্র–রাজ্য যৌথ তালিকার বিষয়। তাই এই বিল রাজভবনে যাবে। তারপর নয়াদিল্লিতে গিয়ে পড়ে থাকবে। তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়করা তখনই বোঝাতে চেয়েছিলেন, শুভেন্দুই হাটে হাঁড়ি ভেঙে দিয়েছে। রাজ্যপাল বিজেপির এজেন্ট আর রাজভবন বিজেপির পার্টি অফিস।