করোনা সংক্রমিত এলাকায় মোতায়েন নিয়ে কলকাতা পুলিশের RAF ও কমব্যাট ফোর্সে বিদ্রোহ। মঙ্গলবার রাত থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভের আঁচ বুধবার বেলায় পেলেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন নবান্নে যাওয়ার পথে পুলিশ ট্রেনিং স্কুলে গাড়ি দাঁড় করিয়ে বিক্ষোভরত পুলিশকর্মীদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেন তিনি। তখন মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশেও বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন পুলিশকর্মীরা।
করোনা সংক্রমিত এলাকা মোতায়েন করা হচ্ছে এই অভিযোগে মঙ্গলবার রাত থেকে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন কলকাতা পুলিশের কমব্যাট ফোর্স ও RAF-এর একাংশ। ঝড়বৃষ্টি মাথায় নিয়েই পুলিশ ট্রেনিং স্কুলের সামনে বিক্ষোভে সামিল হন প্রায় ৫০০ পুলিশকর্মী। খবর পেয়ে সেখানে যান কমব্যাট ফোর্সের ডেপুটি কমিশনার কোলোনেল নেভেন্দ্র সিং পল। তখন তাঁকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন পুলিশকর্মীরা। বিষয়টি জানানো হয় কলকাতার নগরপাল অনুজ র্শমাকে। তিনি রাতেই মুখ্যমন্ত্রীকে বিষয়টি জানান বলে খবর।
কমব্যাট ফোর্সের সদস্যদের দাবি, প্রবলভাবে করোনা সংক্রমিত এলাকায় পোস্টিং করা হচ্ছে তাঁদের। ইতিমধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন একাধিক পুলিশকর্মী। এর মধ্যে সংক্রমিত এলাকায় পোস্টিং হলে সংক্রমণ ছড়াবে কমব্যাট ফোর্সেও।
বুধবার বেলায় বাড়ি থেকে নবান্ন যাওয়ার সময় বিক্ষোভকারী পুলিশকর্মীদের সঙ্গে কথা বলতে ঝড়বৃষ্টি মাথায় করেই গাড়ি থেকে নামেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীকে দেখে যেন ধৈর্যের বাঁধ ভাঙে পুলিশকর্মীদের। ডেপুটি কমিশনারের বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ক্ষোভ উগরে দেন তাঁরা।
পুলিশকর্মীরা মুখ্যমন্ত্রীকে জানান, ‘পুলিশকর্মীদের ক্ষেত্রে করোনা প্রতিরোধের ন্যূনতম বিধিনিষেধ মানা হচ্ছে না। দেওয়া হচ্ছে না মাস্ক ও স্যানিটাইজার। এমনকী কোয়ারেন্টাইনে থাকা পুলিশকর্মীদের আলাদা থাকার ব্যবস্থা পর্যন্ত নেই।’ এই সব অভিযোগ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সামনে রীতিমতো বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন পুলিশকর্মীরা।
মুখ্যমন্ত্রী পুলিশকর্মীদের আশ্বস্ত করে বলেন, পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলে তিনি বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলবেন।
কমব্যাট ফোর্সের এক পদস্থ আধিকারিক সংবাদসংস্থাকে জানিয়েছেন, ‘বাহিনীর সদস্যদের অভিযোগের তদন্ত হবে। কিন্তু শৃঙ্খলাবদ্ধ বাহিনীতে বিশৃঙ্খলা বরদাস্ত করা হবে না।’
করোনা সংক্রমিত এলাকায় মোতায়েন নিয়ে কলকাতা পুলিশের RAF ও কমব্যাট ফোর্সে বিদ্রোহ। মঙ্গলবার রাত থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভের আঁচ বুধবার বেলায় পেলেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন নবান্নে যাওয়ার পথে পুলিশ ট্রেনিং স্কুলে গাড়ি দাঁড় করিয়ে বিক্ষোভরত পুলিশকর্মীদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেন তিনি। তখন মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশেও বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন পুলিশকর্মীরা।
করোনা সংক্রমিত এলাকা মোতায়েন করা হচ্ছে এই অভিযোগে মঙ্গলবার রাত থেকে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন কলকাতা পুলিশের কমব্যাট ফোর্স ও RAF-এর একাংশ। ঝড়বৃষ্টি মাথায় নিয়েই পুলিশ ট্রেনিং স্কুলের সামনে বিক্ষোভে সামিল হন প্রায় ৫০০ পুলিশকর্মী। খবর পেয়ে সেখানে যান কমব্যাট ফোর্সের ডেপুটি কমিশনার কোলোনেল নেভেন্দ্র সিং পল। তখন তাঁকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন পুলিশকর্মীরা। বিষয়টি জানানো হয় কলকাতার নগরপাল অনুজ র্শমাকে। তিনি রাতেই মুখ্যমন্ত্রীকে বিষয়টি জানান বলে খবর।
কমব্যাট ফোর্সের সদস্যদের দাবি, প্রবলভাবে করোনা সংক্রমিত এলাকায় পোস্টিং করা হচ্ছে তাঁদের। ইতিমধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন একাধিক পুলিশকর্মী। এর মধ্যে সংক্রমিত এলাকায় পোস্টিং হলে সংক্রমণ ছড়াবে কমব্যাট ফোর্সেও।
বুধবার বেলায় বাড়ি থেকে নবান্ন যাওয়ার সময় বিক্ষোভকারী পুলিশকর্মীদের সঙ্গে কথা বলতে ঝড়বৃষ্টি মাথায় করেই গাড়ি থেকে নামেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীকে দেখে যেন ধৈর্যের বাঁধ ভাঙে পুলিশকর্মীদের। ডেপুটি কমিশনারের বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ক্ষোভ উগরে দেন তাঁরা।
পুলিশকর্মীরা মুখ্যমন্ত্রীকে জানান, ‘পুলিশকর্মীদের ক্ষেত্রে করোনা প্রতিরোধের ন্যূনতম বিধিনিষেধ মানা হচ্ছে না। দেওয়া হচ্ছে না মাস্ক ও স্যানিটাইজার। এমনকী কোয়ারেন্টাইনে থাকা পুলিশকর্মীদের আলাদা থাকার ব্যবস্থা পর্যন্ত নেই।’ এই সব অভিযোগ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সামনে রীতিমতো বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন পুলিশকর্মীরা।
মুখ্যমন্ত্রী পুলিশকর্মীদের আশ্বস্ত করে বলেন, পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলে তিনি বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলবেন।
কমব্যাট ফোর্সের এক পদস্থ আধিকারিক সংবাদসংস্থাকে জানিয়েছেন, ‘বাহিনীর সদস্যদের অভিযোগের তদন্ত হবে। কিন্তু শৃঙ্খলাবদ্ধ বাহিনীতে বিশৃঙ্খলা বরদাস্ত করা হবে না।’