জমি বিতর্কে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। দরকার হলে অমর্ত্য সেনের জমি মেপে দেখতে পারে ভূমি ও ভূমিরাজস্ব দফতর। শনিবার এক সাংবাদিক বৈঠকে এমনই কড়া অবস্থান জানালো বিশ্বভারতী। যাতে ফের প্রতীচী জমি বিতর্কে ঘৃতাহুতি পড়ল বলে মনে করা হচ্ছে।
শনিবার বিশ্বভারতীর ভারপ্রাপ্ত কর্মসচিব অশোক মাহাতো এক সাংবাদিক সম্মেলনে বলেন, ‘বিশ্বভারতীর অভিযোগের তালিকা অনেক লম্বা। তাতে ওর মতো আরও অনেকের জমি নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এব্যাপারে নিশ্চিত হতে মাপজোক করা যেতেই পারে। তাতে বিশ্বভারতীর আপত্তি নেই।’
বিশ্বভারতীর দাবি, শান্তিনিকেতনে অমর্ত্য সেনের পৈত্রিক বাসভবন প্রতীচীর সীমানার মধ্যে বিশ্বভারতীর ১৩ ডেসিমেল জমি রয়েছে। যা মানতে নারাজ প্রবীণ অর্থনীতিবিদ। এব্যাপারে আইনি পদক্ষেপ করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। এক চিঠিতে অমর্ত্যবাবু জানিয়েছেন, রাজনৈতিক কারণে তাঁকে হেনস্থা করার চেষ্টা হচ্ছে বলে অনুমান। এই বিতর্কে অমর্ত্যবাবুর পাশে দাঁড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু নিজেদের অবস্থানে অনড় বিশ্বভারতী।