WB Govt Employees on DA: 'সুপ্রিম কোর্টে মহার্ঘ ভাতা (ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স) সংক্রান্ত মামলায় জয় হবে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের।' সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলার শুনানির আগে আত্মবিশ্বাসের সুরে এমনই মন্তব্য করলেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। জেনে নিন বিষয়টা -
1/7সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলার শুনানির জন্য দিল্লি উড়ে গেলেন রাজ্য সরকারি কর্মী সংগঠনের নেতারা। রবিবার কলকাতা বিমানবন্দর থেকে দিল্লির উড়ান ধরেন তাঁরা। সোমবার সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি দীনেশ মাহেশ্বরী এবং বিচারপতি হৃষিকেশ রায়ের ডিভিশন বেঞ্চে ডিএ মামলার শুনানি হতে চলেছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay এবং এএনআই ফাইল)
2/7দিল্লি যাওয়ার আগে কনফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজের সভাপতি শ্যামল মিত্র বলেন, ‘আমরা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, যে কোনও মূল্য রাজ্যের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কর্মচারীদের জয় ছিনিয়ে আনব।’ একইসুরে কনফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘আমাদের আশা যে ডিএ মামলায় আমরা জয় ছিনিয়ে আনব।’ (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
3/7দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর চলতি বছরের ২০ মে কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, তিন মাসের মধ্যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে। তবে তিন মাসের মধ্যে বকেয়া ডিএ পাাননি রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। বরং একেবারে শেষ মুহূর্তে হাইকোর্টে রিভিউ পিটিশন দাখিল করেছিল রাজ্য সরকার। (ফাইল ছবি)
4/7তবে ২২ সেপ্টেম্বর রাজ্যের রিভিউ পিটিশন খারিজ করে দিয়েছিল হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন এবং বিচারপতি রবীন্দ্রনাথ সামন্তের বেঞ্চ ২০ মে'র রায় বহাল রেখেছিল। অর্থাৎ তিন মাসের মধ্যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে হত নবান্নকে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
5/7তারইমধ্যে হাইকোর্টের ২০ মে'র রায় মেনে বকেয়া ডিএ মিটিয়ে না দেওয়ায় রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা রুজু করেছে তিনটি রাজ্য সরকারি কর্মচারী সংগঠন। সেই মামলায় রাজ্যকে হলফনামাও পেশ করতে হয়েছে। তাতে রাজ্য সরকার জানিয়েছিল, হাইকোর্টের রায় মেনে সরকারি কর্মচারীদের ডিএ মিটিয়ে দিতে গেলে রাজ্যের উপর ভয়ঙ্কর আর্থিক বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
6/7রাজ্যের হলফনামা পেশের পর ৯ নভেম্বর হাইকোর্টে আদালত অবমাননার মামলা উঠেছিল। সেদিন বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন এবং বিচারপতি রবীন্দ্রনাথ সামন্তের বেঞ্চ স্পষ্টভাবে জানিয়েছিল যে হাইকোর্টের বাস্তবায়নের জন্য অনন্তকাল অপেক্ষা করা যাবে না। আগামী ৩০ নভেম্বর সেই মামলার শুনানির ধার্য করা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
7/7তারইমধ্যে ৩ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টে স্পেশাল লিভ পিটিশন দাখিল করেছে রাজ্য সরকার। তাতে একাধিক ত্রুটি ছিল। সেই ত্রুটি সংশোধনের পর সোমবার সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলার শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)