মঙ্গলবার পশ্চিমবঙ্গে ১৯৩ জন করোনা আক্রান্তে খোঁজ মিলেছে। মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৭২ জন। এদিন বিকেলে নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে এমনই জানালেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়।
তিনি জানিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গে বর্তমানে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪,০০৯ জন। মৃত্যু হয়েছে মোট ২৮৩ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছেন মোট ১,৪৮৬ জন।
গত রবিবার পশ্চিমবঙ্গে একদিনে রেকর্ড করোনা রোগীর খোঁজ মেলে। সেদিন সংখ্যাটা ছিল ২০৮। সোমবার তা কিছুটা কমে ১৪৯ হলেও বুধবার ফের বাড়ল উদ্বেগ। এক দিনে করোনা আক্রান্ত হলেন ১৯৩ জন।
রাজ্যে করোনা রোগীর সংখ্যাবৃদ্ধির পিছনে প্রবাসী শ্রমিকদের ঘরে ফেরাকে দায়ী করেছেন অনেকে। প্রমাণ হিসাবে তারা তুলে ধরছেন মালদার মতো জেলাকে। যেখানে গত কয়েকদিনে সর্বাধিক করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে। কলকাতায় সংক্রমণের হার কমলেও জেলায় লাফিয়ে বাড়ছে সংখ্যা। তা নিয়ে উদ্বিগ্ন বিশেষজ্ঞরা।
তাঁরা বলছেন, যথাযথ কোয়ারেন্টাইনের পরেই ভিনরাজ্য থেকে ফেরা প্রবাসী শ্রমিকদের সমাজে মেলামেশা করা উচিত। নইলে আরও ভয়াবহ হতে পারে সংক্রমণ।
মঙ্গলবার পশ্চিমবঙ্গে ১৯৩ জন করোনা আক্রান্তে খোঁজ মিলেছে। মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৭২ জন। এদিন বিকেলে নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে এমনই জানালেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়।
তিনি জানিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গে বর্তমানে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪,০০৯ জন। মৃত্যু হয়েছে মোট ২৮৩ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছেন মোট ১,৪৮৬ জন।
গত রবিবার পশ্চিমবঙ্গে একদিনে রেকর্ড করোনা রোগীর খোঁজ মেলে। সেদিন সংখ্যাটা ছিল ২০৮। সোমবার তা কিছুটা কমে ১৪৯ হলেও বুধবার ফের বাড়ল উদ্বেগ। এক দিনে করোনা আক্রান্ত হলেন ১৯৩ জন।
রাজ্যে করোনা রোগীর সংখ্যাবৃদ্ধির পিছনে প্রবাসী শ্রমিকদের ঘরে ফেরাকে দায়ী করেছেন অনেকে। প্রমাণ হিসাবে তারা তুলে ধরছেন মালদার মতো জেলাকে। যেখানে গত কয়েকদিনে সর্বাধিক করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে। কলকাতায় সংক্রমণের হার কমলেও জেলায় লাফিয়ে বাড়ছে সংখ্যা। তা নিয়ে উদ্বিগ্ন বিশেষজ্ঞরা।
তাঁরা বলছেন, যথাযথ কোয়ারেন্টাইনের পরেই ভিনরাজ্য থেকে ফেরা প্রবাসী শ্রমিকদের সমাজে মেলামেশা করা উচিত। নইলে আরও ভয়াবহ হতে পারে সংক্রমণ।