রাজ্যের করোনামুক্তির দিকে সুনির্দিষ্ট লক্ষণ দেখা গেল শুক্রবার। এদিন পরীক্ষার সংখ্যা বাড়লেও লক্ষ্যণীয়ভাবে কমল সংক্রমণ। টানা দ্বিতীয় দিন ১৫০-এর নীচে রইল সংক্রমণ। এক দিনে রেকর্ড সংখ্যক অ্যাক্টিভ কেস কমল রাজ্যে। এরই মধ্যে রাজ্যে ১৫,০০০ পার করল মৃত্যু।
বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত রাজ্যে ১২,১৯৩ জন করোনা রোগীর খোঁজ মিলেছে। বৃহস্পতিবারের তুলনায় যা প্রায় ৮০০ কম। কলকাতায় দৈনিক সংক্রমণ নেমেছে ২,০০০-এর নীতে। উত্তর ২৪ পরগনায় ২,৫০০-এর কাছাকাছি। রাজ্যের বাকি জেলাগুলিতে লক্ষ্যণীয় ভাবে কমেছে সংক্রমণ। এদিন নতুন সংক্রমণের ফলে মোট সংক্রমণের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৩,৪৩,৪৪২।
এদিন রাজ্যে করোনামুক্তি হয়েছে ১৯,৩৯৬ জনের। মৃত্যু হয়েছে ১৪৫ জনের। এই নিয়ে টানা ২ দিন ১৫০-র নীচে রইল দৈনিক মৃত্যু। উত্তর ২৪ পরগনায় ৪৩ জন ও কলকাতায় ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যে মোট মৃত্যু বেড়ে হয়েছে ১৫,১২০। রাজ্যে অ্যাক্টিভ কেস কমেছে ৭,৩৪৮। যা নতুন রেকর্ড। ৬ জেলা বাদ দিয়ে বাকি সব জায়গায় কমেছে সংক্রমণ। যার ফলে অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা কমে হয়েছে ১,০৯,৮০৬।
রাজ্যে এদিন ৫৯,১১৮টি করোনার নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। যার ফলে সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৯০.৭০ শতাংশ।
রাজ্যের করোনামুক্তির দিকে সুনির্দিষ্ট লক্ষণ দেখা গেল শুক্রবার। এদিন পরীক্ষার সংখ্যা বাড়লেও লক্ষ্যণীয়ভাবে কমল সংক্রমণ। টানা দ্বিতীয় দিন ১৫০-এর নীচে রইল সংক্রমণ। এক দিনে রেকর্ড সংখ্যক অ্যাক্টিভ কেস কমল রাজ্যে। এরই মধ্যে রাজ্যে ১৫,০০০ পার করল মৃত্যু।
বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত রাজ্যে ১২,১৯৩ জন করোনা রোগীর খোঁজ মিলেছে। বৃহস্পতিবারের তুলনায় যা প্রায় ৮০০ কম। কলকাতায় দৈনিক সংক্রমণ নেমেছে ২,০০০-এর নীতে। উত্তর ২৪ পরগনায় ২,৫০০-এর কাছাকাছি। রাজ্যের বাকি জেলাগুলিতে লক্ষ্যণীয় ভাবে কমেছে সংক্রমণ। এদিন নতুন সংক্রমণের ফলে মোট সংক্রমণের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৩,৪৩,৪৪২।
এদিন রাজ্যে করোনামুক্তি হয়েছে ১৯,৩৯৬ জনের। মৃত্যু হয়েছে ১৪৫ জনের। এই নিয়ে টানা ২ দিন ১৫০-র নীচে রইল দৈনিক মৃত্যু। উত্তর ২৪ পরগনায় ৪৩ জন ও কলকাতায় ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যে মোট মৃত্যু বেড়ে হয়েছে ১৫,১২০। রাজ্যে অ্যাক্টিভ কেস কমেছে ৭,৩৪৮। যা নতুন রেকর্ড। ৬ জেলা বাদ দিয়ে বাকি সব জায়গায় কমেছে সংক্রমণ। যার ফলে অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা কমে হয়েছে ১,০৯,৮০৬।
রাজ্যে এদিন ৫৯,১১৮টি করোনার নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। যার ফলে সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৯০.৭০ শতাংশ।
|#+|