দেবাঞ্জনের পর এবার ভ্যাকসিনকাণ্ডকে কেন্দ্র করে পানিহাটির এক ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে।৩০০ টাকি দিলেই নাকি সেখানে টিকার ব্যবস্থা করা হত বলে অভিযোগ। এরপরই পুরসভার এক চিকিৎসক বিপ্লব রুদ্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে। এদিকে পুলিশ তাকে আটকও করে। কিন্তু সূত্রের খবর রাতারাতি তাকে আবার ছেড়েও দেওয়া হয়। এদিকে সূত্রের খবর পুলিশি জেরায় পুরসভার ওই অভিযুক্ত চিকিৎসক জানিয়েছেন তিনি বিভিন্ন ভ্যাকসিন সেন্টারে যেতেন। পুরসভার প্যাড ও স্ট্যাম্পও তিনি নিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু তিনি কোনও ভ্য়াকসিন দেননি। ক্লিনিক থেকে কোনও ভ্যাকসিন দেওয়া হয়নি। এখানেই প্রশ্ন উঠছে তবে পুরসভার প্যাড ও স্ট্যাম্প নিয়ে তিনি কী করতেন?
অভিযোগ উঠেছে পুরসভার আসল প্যাড ও স্ট্যাম্প ব্যবহার করা হয়েছিল ওই তথাকথিত ভুয়ো টিকাকরণ কেন্দ্রে। এখানেই প্রশ্ন উঠছে এত কিছু জানার পরেও কেন পুলিশ তাকে ছেড়ে দিল? ক্লিনিকে টিকা দেওয়া হয়ে থাকলে তা এল কোথা থেকে? তবে কি পুরসভার সরকারি স্টক থেকে টিকা সরানো হয়েছিল? এনিয়ে নানা সংশয় দানা বেঁধেছে। ওই চিকিৎসক ছাড়াও কি আরও কেউ এই চক্রের সঙ্গে জড়িত তা নিয়েও নানা প্রশ্ন উঠেছে। তবে জেলা প্রশাসনের দাবি, অভিযুক্ত চিকিৎসক জানিয়েছেন তাঁর চেম্বারে কোনও টিকা দেওয়া হয়নি। তারপরই তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।