দেহ এনে বিক্ষোভ করা কে শিখিয়েছে? তৃণমূলকে নিশানা করে বড় প্রশ্ন তুলে দিলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। মগরাহাটের বিজেপি নেতা মানস সাহার দেহ নিয়ে বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির দিকে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন বিজেপি নেতৃত্ব। এনিয়ে পালটা হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার সেই ইস্যুতে তৃণমূলকে জোরালো ভাবে বিঁধলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। রাজ্য় সভাপতির পদ থেকে সদ্য সরিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকে। তবে তাতে অবশ্য তৃণমূলের বিরুদ্ধে সুর চড়াতে কসুর করছেন না দিলীপ ঘোষ।
এদিন দিলীপ ঘোষ বলেন, 'দেহ এনে বিক্ষোভ করা কে শিখিয়েছে? বিভিন্ন জেলা থেকে বডি এনে কলকাতায় বিক্ষোভ দেখিয়েছেন? আর এখন কষ্ট হচ্ছে। পুলিস এফআইআর পর্যন্ত নিতে চায় না। ঢিল মারলে পাটকেল তো খেতেই হবে।' তৃণমূলের অতীতকে টেনে এভাবেই বিঁধলেন দিলীপ ঘোষ। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, বিগত দিনে বিরোধী দলে থাকাকালীন বার বার তৃণমূল বিভিন্ন রাজনৈতিক ঘটনার জেলা থেকে দেহ নিয়ে কলকাতায় চলে আসত। এবার রাজ্যের প্রধান বিরোধী আসনে বসে খানিকটা সেই পথেই হাঁটল বিজেপি।
তবে এর সঙ্গেই প্রশ্ন উঠছে রাজ্য সভাপতির চেয়ার চলে যাওয়ার পরে ভবানীপুর উপনির্বাচন নিয়ে কী আদৌ উৎসাহ আছে দিলীপ ঘোষের? এনিয়ে তাঁর জবাব, হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটে দলের লোকেরা যাচ্ছে। আমিও যাব। এর সঙ্গেই জমা জল নিয়ে রাজ্য সরকারকে নিশানা করেছেন তিনি। দিলীপ বলেন, যত ফাঁকা জমি ছিল এমনকী খালের উপরেও বাড়ি হয়ে যাচ্ছে। জল বেরোবার জায়গা নেই, দাঁড়াবারও জায়গা নেই। তাই একটু বেশি বৃষ্টি হলে ফাঁকা জায়গায়, রাস্তায় সর্বত্র জল দাঁড়িয়ে যাচ্ছে।
দেহ এনে বিক্ষোভ করা কে শিখিয়েছে? তৃণমূলকে নিশানা করে বড় প্রশ্ন তুলে দিলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। মগরাহাটের বিজেপি নেতা মানস সাহার দেহ নিয়ে বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির দিকে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন বিজেপি নেতৃত্ব। এনিয়ে পালটা হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার সেই ইস্যুতে তৃণমূলকে জোরালো ভাবে বিঁধলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। রাজ্য় সভাপতির পদ থেকে সদ্য সরিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকে। তবে তাতে অবশ্য তৃণমূলের বিরুদ্ধে সুর চড়াতে কসুর করছেন না দিলীপ ঘোষ।
এদিন দিলীপ ঘোষ বলেন, দেহ এনে বিক্ষোভ করা কে শিখিয়েছে? বিভিন্ন জেলা থেকে বডি এনে কলকাতায় বিক্ষোভ দেখিয়েছেন? আর এখন কষ্ট হচ্ছে। পুলিস এফআইআর পর্যন্ত নিতে চায় না। ঢিল মারলে পাটকেল তো খেতেই হবে। তৃণমূলের অতীতকে এভাবেই বিঁধলেন দিলীপ ঘোষ। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, বিগত দিনে বিরোধী দলে থাকাকালীন বার বার তৃণমূল বিভিন্ন রাজনৈতিক ঘটনার জেলা থেকে দেহ নিয়ে কলকাতায় চলে আসত। এবার রাজ্যের প্রধান বিরোধী আসনে বসে খানিকটা সেই পথেই হাঁটল বিজেপি।
তবে এর সঙ্গেই প্রশ্ন উঠছে রাজ্য সভাপতির চেয়ার চলে যাওয়ার পরে ভবানীপুর উপনির্বাচন নিয়ে কী আদৌ উৎসাহ আছে দিলীপ ঘোষের? এনিয়ে তাঁর জবাব হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটে দলের লোকেরা যাচ্ছে। আমিও যাব। এর সঙ্গেই জমা জল নিয়ে রাজ্য সরকারকে নিশানা করেছেন তিনি। দিলীপ বলেন, যত ফাঁকা জমি ছিল এমনকী খালের উপরেও বাড়ি হয়ে যাচ্ছে। জল বেরোবার জায়গা নেই, দাঁড়াবারও জায়গা নেই। তাই একটু বেশি বৃষ্টি হলে ফাঁকা জায়গায়, রাস্তায় সর্বত্র জল দাঁড়িয়ে যাচ্ছে।
|#+|