RG Kar investigation: ১০ অগস্ট হয় গ্রেফতারি, আরজি কর কাণ্ডের একমাস পর এখনও ধৃত সঞ্জয়ই মূল অভিযুক্ত! কীভাবে এগিয়েছে CBI?

Updated: 09 Sep 2024, 10:52 PM IST Sritama Mitra

আরজি কর কাণ্ডে কেটেছে ১ মাস! ১০০ বয়ান, ১২ পলিগ্রাফ... more

1/5গত ৯ অগস্ট ব্যস্ত কলকাতার বুকে আরজি কর হাসাপাতলের অন্দরে এক তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যু গোটা বাংলাকে কাঁপিয়ে দিয়েছে। নিজের কর্মস্থলে, চেনা পরিসরের অন্দরে এক তরুণী চিকিৎসকের এভাবে মৃত্যু বহু প্রশ্ন তুলেছে। অভিযোগ উঠেছে ধর্ষণ ও খুনের। ঘটনার পরপরই সঞ্জয়কে গ্রেফতার করেছিল কলকাতা পুলিশ। পরে তদন্তভার যায় সিবিআইয়ের হাতে। ঘটনার একমাস পরও সেই সঞ্জয়ই এখনও পর্যন্ত একমাত্র অভিযুক্ত এই ঘটনায়। (HT_PRINT)

2/5আরজি কর কাণ্ডে তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যু তদন্তে সিবিআই ১০০ জনের বয়ান নিয়েছে। হয়েছে ১২ টি পলিগ্রাফ টেস্ট। গত ১০ অগস্ট সঞ্জয়ের গ্রেফতারির পর আরজি কর কাণ্ডে দুর্নীতি ইস্যুতেও মানুষ সরব হয়েছেন। দুর্নীতি নিয়েও এগিয়েছে সিবিআই তদন্ত, গ্রেফতার হন আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ সহ অনেকে। কবে তরুণীর ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত শুধুমাত্র সঞ্জয়ই একমাত্র অভিযুক্ত। (HT_PRINT)

3/5সঞ্জয় রায় ও বেশ কয়েকজনের পলিগ্রাফ টেস্ট করেছে সিবিআই। এইমস দিল্লিতে পাঠানো হয়েছে। সঞ্জয় ছাড়াও বেশ কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শীর পলিগ্রাফ টেস্ট হয়। এদিকে, সঞ্জয় দাবি করছেন তাঁকে 'ফাঁসানো হচ্ছে'। যদিও ৮ অগস্টের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, ওই চিকিৎসকের দিকে সঞ্জয় তাকিয়ে ছিলেন ঠায়। অথচ পলিগ্রাফ টেস্টে সঞ্জয়কে জিজ্ঞাসা করা হয় যে, খুন করার পর তাঁর কী পরিকল্পনা ছিল? যে প্রশ্ন মাঝপথে থামিয়ে সঞ্জয় বলেন, তিনি খুন করেননি, ফলে এই প্রশ্ন ওঠে না। (File Photo) (HT_PRINT)

4/5সিসিটিভিতে দেখা গিয়েছে, ৯ অগস্ট ভোর ৪ টেতে হাসপাতালে সঞ্জয় আসেন, আর বেরিয়ে যান ৪০ মিনিট পর। তার ইয়ারফোন হারিয়ে যায় পরে যা তার ডিভাইসের সঙ্গে মিলে যায়। নির্যাতিতার আঙুলে যে রক্ত ও ত্বকের নমুনা পাওয়া গিয়েছে, তা সঞ্জয় রায়ের ডিএনএ-র সঙ্গে মিলেছে বলে দাবি ‘দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়া’র রিপোর্টে। উল্লেখ্য, কলকাতা পুলিশের থেকে তদন্তভার সিবিআইয়ের কাছে যাওয়ার সময়, সিবিআইকে কলকাতা পুলিশ ৫৩ টি বাজেয়াপ্ত সামগ্রী হস্তান্তর করেছিল। (HT_PRINT)

5/5ধৃত সঞ্জয়কে নিয়ে বেশ কিছু মনরোগ বিশেষজ্ঞের সঙ্গে তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যায় সিবিআই। যে মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন, সঞ্জয়ের মধ্যে ‘পশুসুলভ আচরণ’ দেখা গিয়েছে। আপাতত এইমস দিল্লি থেকে সঞ্জয়কে নিয়ে পাঠানোর নমুনার ফল পাওয়ার অপেক্ষায় সিবিআই। এদিকে, হাসপাতালের নার্স থেকে শুরু করে নির্যাতিতার বন্ধু, এমন ১০০ জনের বয়ান নিয়েছে সিবিআই। সঞ্জয় ঘনিষ্ঠ এএসআই অনুপ দত্ত, আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষেরও পলিগ্রাফ টেস্ট করেছে সিবিআই। নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গেও কথা বলেছে তদন্তকারী সংস্থা। তবে আরজি কর কাণ্ডের ১ মাস পর আজও ধৃত সঞ্জয়ই এখনও পর্যন্ত মূল অভিযুক্ত হিসাবে উঠে আসছে। (HT_PRINT)

পরবর্তী ফটো গ্যালারি