কথায় আছে, কারোর পৌষ মাস তো, কারোর সর্বনাশ। মুরগির সর্বনাশে সেই পৌষ মাসটা এসেছে এঁচোড়ের।
আরও পড়ুন : করোনায় আক্রান্ত নাকি সাধারণ ফ্লু বা সর্দি-কাশি হয়েছে, বুঝবেন কীভাবে?
দিনকয়েক ধরে সোশ্যাল মিডিয়া, হোয়্যাটসঅ্যাপে ঘুরছে একটি মেসেজ। তাতে বলা হচ্ছে, মুরগি ও পোলট্রিজাত দ্রব্য খেলে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে। পড়ে সেই তালিকায় যোগ হয় পাঁঠার মাংসও। যদিও কেন্দ্রের তরফে সেই গুজব উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, মুরগি ও পাঁঠার মাংস খেলে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কিন্ত তারপরও গুজবে লাগাম টানা যাচ্ছে না। তার জেরে হু হু করে মুরগি ও পাঁঠার মাংসের দাম পড়ছে। আর বিকল্প হিসেবে উঠে এসেছে এঁচোড়। চড়চড়িয়ে বাড়ছে এঁচোড়ের বিক্রি। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে দাম।
আরও পড়ুন : কীভাবে করোনার প্রকোপ থেকে রক্ষা পাবেন, দেখে নিন যাবতীয় তথ্য
লখনউয়ের বাজারে দিনকয়েক আগেও যে কাঁঠাল কেজিপ্রতি ৫০ টাকায় বিক্রি হত, সেটাই এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২০ টাকা। আর এদিকে প্রতি কেজি মুরগির মাংস বিকোচ্ছে ৮০ টাকায়।
আরও পড়ুন : করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে টাকা-পয়সা নাড়াচাড়ায়, সতর্ক করল ‘হু’
এঁচোড়ের চাহিদা যে কতটা বেড়েছে, তার প্রমাণ মেলে পূর্ণিমা শ্রীবাস্তব নামে এক মহিলার গলায়। তিনি বলেন, 'মটনের থেকে এঁচোড় বিরিয়ানি ঢের ভালো। খেতেও বেশ ভালো।'