কে বেশি হনুমান ভক্ত? অরবিন্দ কেজরিওয়াল নাকি বিজেপির নেতানেত্রীরা? ভোট মিটে ফলাফল বেরিয়ে গেলেও তা প্রমাণ করার তাগিদে ইতি পড়ল না।
আরও পড়ুন : সোশ্যাল মিডিয়ায় মন জিতল খুদে কেজরিওয়াল
দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে ধর্মীয় মেরুকরণের মাধ্যমে ফায়দা নিতে চেয়েছিল বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের সেই অস্ত্র ভোঁতা করতে হনুমান চালিশা পাঠ করেন কেজরিওয়াল। হিন্দু ভোটারদের মন পেতে ভোটের আগে হনুমান দর্শনেও যান। যদিও কেজরি দাবি করেন, তিনি বরাবরই হনুমান ভক্ত।
আরও পড়ুন : লোকসভা ভোটের পর একাধিক রাজ্যে ধাক্কা BJP, বিধানসভায় ফিকে মোদী-শাহর ক্যারিশমা?
সে যাই হোক না কেন, কেজরির সেই অস্ত্র যে কাজে দিয়েছে, তা ভোটের ফল বেরোতেই বোঝা যায়। জয়ের পরও মাথার উপর 'হনুমানজির আশীর্বাদ' রয়েছে, তা জানাতে ভোলেননি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। একবারও নামোচ্চারণ না করে বিজেপিকে বার্তা দেন। তবে তাঁর দলের বিধায়ক সোজাসুজিই হনুমানজিকে নিয়ে মজা করার অভিযোগ তুললেন।
আরও পড়ুন : বজরংবলিকে ধন্যবাদ জানিয়ে কেজরিওয়ালের বিজয়ী ভাষণে আগামীর ইঙ্গিত
রাজিন্দ্রনগর আসনে জয়ী রাঘব চাড্ডা বলেন, 'যখন অরবিন্দ কেজরিওয়াল হনুমান মন্দিরে গেলেন, হনুমান চালিশা পাঠ করেছেন, তখন বজরংবলীকে নিয়ে মজা উড়িয়েছে বিজেপি। ভোটের ফল প্রকাশের দিন বিজেপিকে উপযুক্ত শিক্ষা দিয়েছেন হনুমানজি।'
আরও পড়ুন : হনুমান চালিশা পাঠ করলেন কেজরিওয়াল, স্কুলে দেশভক্তির পাঠ দেবে আপ
এনিয়ে বিজেপির তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া দেওয়া না হলেও বুধবার বিজেপির সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয় একটি টুইটবার্তায় বলেন, 'যাঁরা হনুমানজির কাছে যান, তাঁরা আশীর্বাদ পান। এখন স্কুল, মাদ্রাসা-সহ দিল্লির সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হনুমান চালিশা পাঠ শুরু করার জরুরি। দিল্লিবাসীরা কেন বজরংবলীর আশীর্বাদ থেকে বঞ্চিত হবেন?'
বিজ