আজীবন লড়াই করে গিয়েছেন বন্যপ্রাণ ও প্রকৃতির। সারা বিশ্ব তাঁকে খ্যাতি দিয়েছিল তাঁর এই অকৃত্রিম ভালোবাসার জন্য। প্রয়াত হলেন সেই পরিবেশকর্মী তথা নৃতত্ত্ববিদ জেন গুডঅল। ১ অক্টোবর ৯১ বছর বয়সে প্রয়াত হন এই প্রবীণা।
মানুষের বিবর্তন নিয়ে নিরলস গবেষণা
আদিম মানুষের বিবর্তন নিয়ে তাঁর কাজ বহুদিন ধরেই বিশ্বের কাছে সমাদৃত। গুণীজনদের কথায়, জেন একমাত্র সেই মহিলা যিনি মানুষের পূর্বপুরুষ বানর গোত্রের শিম্পাঞ্জি নিয়ে সবচেয়ে বেশি কাজ করেছেন। তাঁর প্রতিষ্ঠানই তাঁর মৃত্যুর খবর দিয়েছে সোশাল মিডিয়ায়। লেখা হয়, ‘একজন নীতিবিদ হিসেবে ডঃ গুডঅলের আবিষ্কার বিজ্ঞানে বিপ্লব এনেছিল, এবং তিনি আমাদের প্রাকৃতিক জগতের সুরক্ষা এবং পুনরুদ্ধারের জন্য একজন অক্লান্ত প্রবক্তা ছিলেন।’
আরও পড়ুন - দুপুর ৩টে না সন্ধে ৭টা? মাকে বরণ করার শুভ সময় কখন? কী বলছে জ্যোতিষমত
আরও পড়ুন - বিজয়া দশমীর সন্ধেয় মিষ্টিমুখ হোক এলো ঝেলো গজা দিয়ে, বানান আধঘণ্টায়, রইল রেসিপি
ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের সঙ্গে কাজ
প্রসঙ্গত, গুডঅলের গবেষণার জেরেই প্রাইমেট বা মানুষের পূর্বপুরুষ নিয়ে গবেষণা আরও জোরদার হয়। প্রথমে সমুদ্রতীরবর্তী একটি ইংরেজ গ্রামে থাকতেন জেন। সেখান থেকে আফ্রিকা ও পরে সারা বিশ্বজুড়ে কাজ করতে শুরু করেন তিনি। পরে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের সঙ্গে মিলিতভাবে একাধিক চলচ্চিত্র, টিভি সিরিজও করেছিলেন তিনি।