করোনা মহামারী রোধে লকডাউন বৃদ্ধি করা হয়েছে ৩ মে অবধি। কিন্তু যে সব জায়গায় কনটেনমেন্ট জোন আছে সেগুলি ছাড়া বাকি জায়গাতে ২০ এপ্রিলের পর কিছুটা নিষেধাজ্ঞা শিথিল হয়ে যাবে। তার ফলে অনেক পেশাদার যারা স্বনিযুক্ত, তাদের সুবিধা হবে।
সংশোধিত নির্দেশিকা অনুযায়ী ইলেকট্রিশিয়ান, যারা অন্যান্য আইটি রিপেয়ারের সঙ্গে ব্যস্ত, প্লাম্বার ও কাঠের মিস্ত্রিরা নিজেদের কাজ করতে পারবেন। খোলা থাকবে ক্যুরিয়র পরিষেবা। এছাড়াও সপ্তাহের যে কোনও দিন, যে কোনও সময়ে দোকান খোলা রাখতে পারবেন মুদির দোকানের মালিকরা। তবে সবাইকে সামাজিক দূরত্ব মানতে হবে।
সমস্ত ওষুধের দোকান, ল্যাব, পশুদের চিকিত্সালয়, আয়ুশ সেন্টার খোলা যাবে নন-কনটেনমেন্ট জোনে। এমনকী রাস্তার ধাবা খোলারও অনুমতি দিয়ছে কেন্দ্র। রাস্তায় বাইক নিয়ে বেরোলে অবশ্য সওয়ারি নেওয়া যাবে না। গাড়িতে পিছনে একজনই বসতে পারবেন।
লকডাউনের জেরে মানুষের যে প্রচন্ড অসুবিধা হচ্ছে ও জীবন-জীবিকার টানাপোড়েন চলছে, সেটার জন্যেই এই সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের।