হাতে পড়ে আছে মাত্র ৩০ মিনিট। তারপরেই আনুষ্ঠানিকভাবে এবারের ইঞ্জিনিয়ারিয়ারিং/টেকনোলজি, ফার্মেসি এবং আর্কিটেকচারের স্নাতক স্তরের কোর্সে ভরতির প্রবেশিকা পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করলে রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রাস বোর্ড (WB Joint Entrance Results 2022)।
ইতিমধ্যে বোর্ডের তরফে জানানো হয়েছে, আজ দুপুর ২ টো ৩০ মিনিটে বোর্ডের অফিসে সাংবাদিক বৈঠক করে আনুষ্ঠানিকভাবে এবারের রাজ্য জয়েন্ট্র এন্ট্রাস পরীক্ষার ফলাফল ((WBJEE Results 2022 Results) প্রকাশ করা হবে। তবে ওয়েবসাইটে রেজাল্ট দেখার জন্য আরও কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হবে পরীক্ষার্থীদের। বিকেল ৪ টে অনলাইনে ফলাফল দেখা যাবে।
(WBJEE Results 2022 Live Updates: রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রাসের ফলাফলের লাইভ আপডেট দেখুন এখানে)
অনলাইনে কীভাবে এবারের রাজ্য জয়েন্ট পরীক্ষার রেজাল্ট দেখবেন? (WBJEE Result 2022 check)
১) রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রাস বোর্ডের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.wbjeeb.nic.in এবং www.wbjeeb.in-তে যান।
২) WBJEE 2022 ট্যাবে ক্লিক করুন।
৩) WBJEE 2022 Result লিঙ্কে ক্লিক করুন।
৪) নিজের প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে।
৫) নিজের ‘র্যাঙ্ক কার্ড’ দেখে নিন। তা ভবিষ্যতের জন্য ডাউনলোড করে রেখে দিন।
২০২২ সালের রাজ্য জয়েন্ট পরীক্ষা (WBJEE 2022)
চলতি বছর ৩০ এপ্রিল রাজ্য জয়েন্ট পরীক্ষা হয়েছিল। এবার মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল প্রায় ১০২,০০০। পরীক্ষার আগে জয়েন্ট এন্ট্রাস বোর্ডের চেয়ারম্যান মলয়েন্দু সাহা দাবি করেছিলেন, এবার ভিন রাজ্যের প্রায় ৩২,০০০ জন পরীক্ষা দেবেন।
লাদাখ (একজন), উত্তর ভারত, উত্তর-পূর্ব ভারতের বেশিরভাগ রাজ্য, গোয়া, আন্দামান ও নিকোবর এবং দমন ও দিউয়ের মতো রাজ্য বা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের পরীক্ষার্থীরাও রেজিস্ট্রেশন করেছিলেন। সবমিলিয়ে অফলাইনে পরীক্ষা হয়েছিল মোট ২৭৭ টি কেন্দ্রে। ২৭৪ টি কেন্দ্র ছিল পশ্চিমবঙ্গে। ত্রিপুরায় দুটি এবং অসমে একটি কেন্দ্রেও জয়েন্ট পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল।
গত বছরের রাজ্য জয়েন্ট পরীক্ষার ফলাফল (WBJEE 2021 Results)
করোনাভাইরাস পরিস্থিতির মধ্যে গত বছর অফলাইনে পরীক্ষা হয়েছিল। ৭৪ শতাংশ ছাত্র এবং ২৬ শতাংশ ছাত্রী পরীক্ষা দিয়েছিলেন (মোট ৯২,৬৯৫ জন রেজিস্ট্রেশন করেছিলেন, পরীক্ষা দিয়েছিলেন ৬৫,১৭০ জন)। ২৩ শতাংশ পরীক্ষার্থী ছিলেন ভিনরাজ্যের।
সেই পরীক্ষায় ৯৯ শতাংশের বেশি পড়ুয়া সফল হয়েছিলেন। প্রথম হয়েছিলেন রহড়া রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র পাঞ্চজন্য দে। দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থান দখল করেছিলেন বাঁকুড়া জেলা স্কুলের সৌম্যজিৎ দত্ত এবং শান্তিপুর মিউনিসিপ্যাল স্কুলের ব্রতীন মণ্ডল।