সহ্যের সীমা ভাঙতেই ভারতের প্রত্যাঘাতের ধাক্কায় বিধ্বস্ত ইসলামাবাদ-লাহোর! সেনাকে কুর্নিশ নীরজ, শিখরদের

ভারতের প্রত্যাঘাতের ধাক্কায় বেসামাল পাকিস্তান। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ভারতের পাল্টা আঘাতের ধাক্কায় পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর প্রধানকেই সরিয়ে দেওয়া হয়েছে বল খবর ছড়িয়ে পড়েছে। নিজেরাই অযথা বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ভারতকে রক্তাক্ত করার চেষ্টা করতে থাকে। কার্গিলের লজ্জাজনক হারের পরই তাঁদের যে বিন্দুমাত্র লজ্জা হয়নি, সেটা বোঝা গেছিল।

অতীতে মুম্বইয়ের তাজ হোটেল, পুলওয়ামায় সন্ত্রাসী হামলা চালালেও পাকিস্তানকে এত খারাপ হাল করেনি ভারত। কারণ পাকিস্তানে ভারতীয় বায়ুসেনার সার্জিকাল স্ট্রাইকের পর তাঁরা চুপ করে গেছিল। কিন্তু এবার পহেলগাঁওতে বেছে বেছে হিন্দুদের খুন করার দিন পনেরো পর যখন অপারেশন সিঁদুর করা হয় বুধবার, এরপর আর পাকিস্তান নিজেদের ভুল খতিয়ে দেখেনি। পাল্টা তাঁরা ভারতকেই আক্রমণ করার চেষ্টা করে। কিন্তু তাঁরা ভুলে গেছিল যে এর পরিণতি কি হতে পারে।

বৃৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আইপিএলের ম্যাচ বাতিল হয়েছিল ধর্মশালা স্টেডিয়ামে। তখনও আইপিএল চলছিল বলে অনেকে খেলা দেখছিলেন, কিন্তু এরপর খবর চ্যানেল ঘোরাতেই মন খুশ হয়ে গেল ভারতীয়দের। বৃহস্পতিবার সকালে পাকিস্তানিরা যেভাবে কাশ্মীরের পুঞ্চ, বারমুল্লা, জম্মুসহ সীমান্তবর্তি অঞ্চলে গুলিবর্ষণ এবং মিসাইল হামলার চেষ্টা করছিল, এরই পাল্টা দেয় ভারত। আর তাতেই কার্যত পাকিস্তানে হাহাকার শুরু হয়ে যায়।

এরপরই ভারতের সোনাজয়ী জ্যাভলিন থ্রোয়ার নীরজ চোপড়া লেখেন-

জানা যায়, পাকিস্তানের ইসলামাবাদ, করাচিসহ বেশ কয়েকটি শহরেই ভারতও পাল্টা দ্রোণ হামলা চালায়। লাহোর এবং পেশোয়ার শহরে বিরাট বিস্ফোরণের খবর পাওয়া যায়। করাচিতেই প্রায় ১২টি বিস্ফোরণ হয় বলে খবর। ভারতীয় সেনাবাহিনী যেভাবে পাকিস্তানকে মোক্ষম জবাব দিয়ে, তা দেখে সেনার প্রশংসায় একের পর এক পোস্ট করেন ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেটাররা।

হরভজন সিং লিখলেন-

শিখর ধাওয়ান লিখলেন-

ভারতীয় দলের প্রাক্তন ওপেনার আকাশ চোপড়াও ভারতের এই প্রত্যাঘাতের পর সেনাকে ধন্যবাদ জানান। ভারতীয় দলের ক্রিকেটার বীরেন্দ্র সেহওয়াগ বিষয়টি নিয়ে বলেন, ‘ভারত যখন যখন শান্তি বেছে নেয়, তখনই দেখা যায় পাকিস্তান যুদ্ধ বেছে নিয়েছে। ওরাই সন্ত্রাসবাদীদের পাশে দাঁড়াচ্ছে, তাঁদেরকে আড়াল করছে। আমাদের সেনাও এর বিরুদ্ধে এমন জবাব দেবে, যে পাকিস্তান কখনও ভুলতে পারবে না ’। ভারতের এই পাল্টা আঘাতের পর দিশেহারা হয়ে যায় পাকিস্তান। একইসঙ্গে ভারতের তিন সেনা, অর্থাৎ জল, স্থল এবং বায়ু একইসঙ্গে আক্রমণ করে পাকিস্তানে। বেশ কয়েকটি পোর্টেও আঘাত আনা হয়।

প্রজ্ঞান ওঝা লেখেন-