আইপিএলে দল পাননি ভারতীয় দলের ক্রিকেটার শার্দুল ঠাকুর। চেন্নাই সুপার কিংস থেকে কলকাতা নাইট রাইডার্স, অতীতে বহু দলে খেললেও এবারে কোনও দলই তাঁর দিকে ফিরে তাকায়নি। মুম্বই এই অলরাউন্ডার অবিকৃত থেকে গেছেন। কেউ তাঁকে আদৌ দলে নেবে কিনা তাও ঠিক নয়। এই আবহেই নিজেকে আরও একবার চেনালেন শার্দুল।
আরও পড়ুন-নতুন বছরে বাগান সমর্থকদের উপহার সঞ্জীব গোয়েঙ্কার! হায়দরাবাদ FC ম্যাচের টিকিট ফ্রি
চিন্নাস্বামী মুম্বই বনাম মধ্যপ্রদেশের সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফির ফাইনালে শুরুতেই নজর কাড়লেন শার্দুল ঠাকুর, তাঁর দুরন্ত বোলিংয়ের সৌজন্যেই প্রাথমিক ধাক্কা পায় মধ্যপ্রদেশ দল। জোড়া ওপেনারকে তিনি একাই সাজঘরে ফেরান। সেই সুবাদে শুরুতেই শ্রেয়স আইয়ারের দল চাপে ফেলে দেয় রজত পতিদার, বেঙ্কটেশ আইয়ারদের মধ্যপ্রদেশকে।
আরও পড়ুন-বুমরাহকে বর্ণবিদ্বেষী মন্তব্য প্রাক্তন ইংরেজ তারকার? বাবা কলকাতার ছেলে ছিলেন!
ফাইনাল ম্যাচে টস জয়ের পর মুম্বই অধিনায়ক শ্রেয়স আইয়ার সিদ্ধান্ত নেন প্রথমে বোলিংয়ের। আর বোলিং নিয়েই প্রথম ওভারে তিনি অথর্ব আঙ্কোলেকরকে দিয়ে বোলিং করানোর পর অপর এন্ড থেকে আনেন শার্দুল ঠাকুরকে। আর এসেই তিনি নিজের প্রথম ওভারের তৃতীয় বলে আউট করেন অর্পিত গৌদকে। থার্ড ম্যানের দিকে বড় শট খেলতে গিয়ে আউট হন অর্পিত।
একই ওভারে এরপর আরও একটি উইকেট নেন ভারতীয় দলে অতীতে খেলা এই পেসার। এবার তিনি হর্ষ গৌলিকে সামনে দিকে বল দিতে, হর্ষ অফ সাইডে বড় শট খেলতে গেছিলেন। কিন্তু সেই বল সরাসরি সূর্যকুমার যাদবের হাতে চলে যায়, ফলে মাত্র ৬ রানের মধ্যেই ২ উইকেট হারায় মধ্যপ্রদেশ দল। যদিও পরে অধিনায়ক রজত পতিদারের ইনিংসে চাপ কাটিয়ে ওঠে মধ্যপ্রদেশ।
ওয়ার্নারের স্লেজিংয়ে ভয় পাননি! উল্টে দ্বিগুন স্লেজিং করেন পূজারা! ফাঁস করলেন রহস্য...
হরপ্রীত সিং ভাটিয়ার সঙ্গে সাময়িক ধাক্কা সামলান অধিনায়ক রজত পতিদার। এরপর আরসিবিতে খেলা এই ক্রিকেটার অর্ধশতরান করে দলকে ভদ্রস্থ রানের দিকে নিয়ে যান। বেঙ্কটেশ আইয়ার নেমে ৯ বলে ১৭ রান করেন। রাহুল বাথাম করেন ১৪ বলে ১৯ রান।