২০২৪ সালের মহিলা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনের কথা ছিল বাংলাদেশে। তবে অস্থির পরিস্থিতিতে সেখানে বিশ্বকাপ আয়োজন করা নিয়ে সংশয় দেখা দেয়। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে টুর্নামেন্ট ধরে রাখার চেষ্টায় কসুর করেনি। কিন্তু তাতে কোনও লাভ হয়নি। সেই পরিস্থিতিতে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে মহিলা বিশ্বকাপ আয়োজনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল আইসিসির তরফে। যদিও পরপর আইসিসি ইভেন্ট আয়োজন করলে প্রশ্নের উঠতে পারে ভেবে সেই প্রস্তাব গ্রহণ করেনি বিসিসিআই। ৩ অক্টোবর থেকে শুরু মহিলাদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ম্যাচ আয়োজনের দায়িত্বে দুটি স্টেডিয়াম - দুবাই ও শারজা। টুর্নামেন্ট আয়োজনের দায়িত্বে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। ফাইনাল ২০ অক্টোবর। আইসিসির তরফে জানানো হয়েছে, অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে কোনও আইসিসি ইভেন্ট আয়োজনের দায়িত্ব দেওয়ার কথা বিবেচনা করা হবে।
মহিলা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ভারতের দল: হরমনপ্রীত কৌর (অধিনায়ক), স্মৃতি মন্ধনা (সহ-অধিনায়ক), শেফালি বর্মা, দীপ্তি শর্মা, রিচা ঘোষ জেমিমা রদ্রিগেজ, যস্তিকা ভাটিয়া, পূজা বস্ত্রকার, অরুন্ধতী রেড্ডি, দায়ালান হেমলতা, আশা শোভানা, রাধা যাদব, শ্রেয়াঙ্কা পাটিল এবং সঞ্জনা সঞ্জীবন। তাছাড়াও রিজার্ভে আছেন তিন ক্রিকেটার। তাঁরা হলেন তনুজ কানোয়ার, উমা ছেত্রী এবং সাইমা ঠাকোর। উল্লেখ্য ক্রিকেটারদের স্কোয়াড ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই বিসিসিআই জানিয়ে দিয়েছে একজনকে ফিটনেস পরীক্ষায় পাস করেই বিশ্বকাপের দলে ঢুকতে হবে। অর্থাৎ (সাবজেক্ট টু ফিটনেস ক্লিয়ারেন্স)। তিতাস সাধু জায়গা পায়নি। ৪ অক্টোবর মহিলা বিশ্বকাপে ভারতের অভিযান শুরু। প্রতিটি গ্রুপ থেকে সেমিফাইনালে টিকিটে যাওয়া দলের সংখ্যা দুই।