Virat Kohli energy powerhouse: ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক এবং অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলিকে বড় মন্তব্য করেছেন তাঁর সতীর্থ ক্রিকেটার তথা মিস্টার 360 সূর্যকুমার যাদব। কিং কোহলিকে মাঠে শক্তির একটি পাওয়ার হাউস হিসাবে বর্ণনা করেছেন টিম ইন্ডিয়ার ‘স্কাই’। এটি লক্ষণীয় যে কোহলিকে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের পাশাপাশি ক্রিকেট খেলার কিংবদন্তি হিসাবে বিবেচনা করা হয়। কখনও হার না মানা মনোভাবের জন্য বিশ্ব বিখ্যাত বিরাট কোহলি। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি রান করা খেলোয়াড়দের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন বিরাট কোহলি। এর বাইরে কোহলি মাঠে তার উৎসাহী স্টাইলের জন্যও পরিচিত।
কিং কোহলির প্রশংসা করে বিরাট বিবৃতি দিলেন সূর্যকুমার যাদব
আমরা আপনাকে বলে রাখি যে বিরাট কোহলি সম্পর্কে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের সঙ্গে কথা বলার সময়, সূর্যকুমার যাদব বলেছিলেন, ‘ম্যাচে তাঁর পারফরম্যান্স যাই হোক না কেন, তিনি মাঠে শক্তির পাওয়ার হাউস। আপনি যদি পুরো টুর্নামেন্টের দিকে তাকান, জিনিসগুলি তিনি যেভাবে চেয়েছিল সেভাবে যায়নি। কিন্তু তিনি যেভাবে মাঠে নিজেকে পরিচালনা করেছেন, যেভাবে তিনি দলের সঙ্গে অনুশীলন সেশনে অংশ নিয়েছেন এবং অন্য সবকিছু করেছিলেন তা অতুলনীয়। তিনি নিজেই নিজের মতো করে নেতা।’
সূর্যকুমার যাদব বলেছিলেন যে তার আন্তর্জাতিক কেরিয়ারের শুরুতে তিনি তাঁর বেশিরভাগ ব্যাটিং করেছেন বিরাট কোহলির সঙ্গে, তখন তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে বিরাট কোহলির সঙ্গে ব্যাট করার জন্য তাঁকে কোহলির ফিটনেসের সঙ্গে নিজেকে মেলাতে হবে। তিনি সেই সময়ে দলের শক্তি ও কন্ডিশনিং কোচ সোহম দেশাইকে বলেছিলেন যে কোহলির সঙ্গে তাঁর প্রশিক্ষণের সময় রাখতে। সূর্যকুমার যাদবের মতে মাঠের মধ্যে কোহলি হলেন শক্তির পাওয়ার হাউস।
আরও পড়ুন… ICC T20I All-Rounder Rankings: ৮ বছরে মাত্র একবার বল করে কীভাবে জাদেজাকে পিছনে ফেললেন কোহলি
সূর্যকুমার যাদব বলেন, ‘২০২২ সালে যখন আমি আমার অভিষেক করি, তখন আমি তার সঙ্গ বেশিরভাগ দ্বিপাক্ষিক সিরিজ এবং বিশ্বকাপে ব্যাট করেছি। সেই সময় আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে বিরাট কোহলির সঙ্গে আমাকে ব্যাট করতে হলে প্রথমে তার ফিটনেসের সঙ্গে নিজেকে মানানসই করতে হবে, কারণ সে এক বল ফাঁকে রান করে দুই রান করে এবং তারপর একটি চার মারেন। আমি দলের শক্তি এবং কন্ডিশনিং কোচ সোহম দেশাইকে তার সঙ্গে আমার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে বলেছিলাম। কারণ মাঝে মাঝে এমন হয় যে আমার শরীর ক্লান্ত হয়ে যায় বা আমার অনুশীলন করতে ইচ্ছা করে না, তখন আমার চল্লিশ মিনিট তাঁকে দেখতে দেখতে কেটে যেত।’