প্রতি ৫ বছর অন্তর ক্ষমতা বদলের একটা ট্রেন্ড আছে হিমাচল প্রদেশে। সেই ১৯৯০ সাল থেকেই এটা চলে আসছে। আর কাংরা রিজিয়ন এক্ষেত্রে বরাবরই ভেলকি দেখায়। কী সেই জাদু?
একটা চালু কথা আছে. কাংরাতে যারা ১০টি আসন জয় করবে তারাই বসবে রাজ্যের মসনদে। ২০১৭ সালে ১৫টি আসনের মধ্যে ১১টি আসনে কাংরায় জয়ী হয়েছিল বিজেপি। সেবার বিজেপির জয়রাম ঠাকুর মুখ্য়মন্ত্রী হয়েছিলেন।
২০১২ সালে কংগ্রেস কাংরায় ১০টি আসনে জয়ী হয়েছিল। সেবার মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন বীরভদ্র সিং। ২০০৭ সালে বিজেপি ৯টি ও কংগ্রেস ৬টি আসনে জয়ী হয়েছিল।
২০০৩ সালে কাংরায় ১১টি আসনে জয়ী হয়েছিল কংগ্রেস। সেবার ক্ষমতায় এসেছিল কংগ্রেস।
এবার মোটামুটি বোঝা যাচ্ছে কাংরায় ১৫টি আসনের মধ্যে ১০টি আসনে জয়ের পথে কংগ্রেস। এবার বিজেপি ওখানে ৫টি আসনে জয়ী হচ্ছে। সেক্ষেত্রে হিমাচল প্রদেশে ক্ষমতায় আসতে পারে কংগ্রেসই।
মনে করা হচ্ছে আটটি আসন এবার বিজেপির হাতছাড়া হতে পারে। সেক্ষেত্রে ট্রেন্ড অনুসারে দেখা যাচ্ছে কংগ্রেসই ক্ষমতা দখলের পথে যাচ্ছে।
ধর্মশালাতে কংগ্রেস প্রার্থী সুধীর শর্মা এগিয়ে গিয়েছেন।
কাংরাতে বিজেপি প্রার্থী পবন কুমার কাজল কিছুটা এগিয়ে রয়েছেন।
শাহপুরে কংগ্রেসের কেবল সিং বিজেপির প্রার্থীকে ১২, ২৪৩ ভোটে পরাজিত করেছেন।
নাগরোটাতে কংগ্রেস প্রার্থী আরএস বালি বিজেপির অরুণ কুমারকে ১৫, ৮৯২ ভোটে পরাজিত করেছেন।
পালমপুরে কংগ্রেসের আশিস বুতাইল বিজেপির ত্রিলোক কাপুরের থেকে এগিয়ে রয়েছেন।
কংগ্রেসের কিশোরী লাল বিজেপির মুল্ক রাজের থেকে বৈজনাথ আসনে এগিয়ে রয়েছেন।
বিজেপি প্রার্থী তথা স্পিকার বিপিন সিং পারমার কিছুটা এগিয়ে রয়েছেন।
দেহরাতে কংগ্রেস প্রার্থী ডাঃ রাজেশ শর্মা বিজেপি প্রার্থীকে পরাজিত করেছেন।
ফতেপুরে কংগ্রেস প্রার্থী ভবানী সিং পাঠানিয়া বিজেপির থেকে এগিয়ে রয়েছেন।