UP Election Result 2022: যোগী 'রাজ' উত্তরপ্রদেশে, ৩৭ বছরের নজির ভাঙল মোদীর ‘ডবল ইঞ্জিনের’ সওয়ারি BJP
Updated: 10 Mar 2022, 10:05 PM IST‘ডবল ইঞ্জিন’ ছুটল উত্তরপ্রদেশে।
‘ডবল ইঞ্জিন’ ছুটল উত্তরপ্রদেশে।
উত্তরপ্রদেশে আবারও যোগী আদিত্যনাথের ‘রাজ’। ৩৭ বছর ধরে যে গাঁট ছিল, তা ভেঙে দিল নরেন্দ্র মোদীর ‘ডবল ইঞ্জিনের’ সওয়ারি বিজেপি। গতবারের থেকে আসন কমলেও সেই ১৯৮৫ সালের পর প্রথমবার পরপর দু'বার উত্তরপ্রদেশে ক্ষমতা ধরে রাখল কোনও দল। অথচ নিজেদের ইতিহাসে সবথেকে বেশি ভোট পেয়েছে সমাজবাদী পার্টি (সঙ্গে রাষ্ট্রীয় লোক দলও ছিল)। অন্যদিকে, বিএসপি এবং কংগ্রেস কার্যত সরয়ুর জলে ভেসে গিয়েছে। তবে রাজনৈতিক মহলের বক্তব্য, মায়াবতীর দল অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেলেও ভোট কেটে বিজেপির সুবিধা করে দিয়েছে। (পাঁচ রাজ্যের ভোটের ফলাফল, পঞ্জাবের ভোটের ফলাফল, গোয়ার ভোটের ফলাফ, উত্তরাখণ্ডের ভোটের ফলাফল, মণিপুরের ভোটের ফলাফল দেখতে ক্লিক করুন)
উত্তরপ্রদেশে হেরে গেলেন বিদায়ী উপ-মুখ্যমন্ত্রী কেশবচন্দ্র মৌর্য। সিরাথু কেন্দ্রে সপা প্রার্থী পল্লবী প্যাটেলের কাছে ৭,০০০-র বেশি ভোটে হারলেন।
আপাতত ২৭৪ টি আসনে জিতে গিয়েছে বা এগিয়ে আছে ২৭৪ টি আসনে। সমাজবাদী পার্টি জোট এগিয়ে আছে বা জিতছে একটি আসনে। বিএসপির ঝুলিতে একটি এবং অন্যান্যদের ঝুলিতে গিয়েছে যথাক্রমে একটি এবং চারটি আসন।
নরেন্দ্র মোদী: উত্তরপ্রদেশের মানুষের ভালোবাসায় আমিও উত্তরপ্রদেশের লোক হয়ে গিয়েছি।
নরেন্দ্র মোদী বলেন, ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে জয়ের পর বিজ্ঞরা বলেছিলেন যে এটা তো আগে থেকেই নির্ধারিত ছিল। ২০১৭ সালেই লোকসভা ভোটের ভাগ্য নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল। কারণ ২০১৭ সালে উত্তরপ্রদেশে বিধানসভা ভোটে বিজেপি বিপুল জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল। তাঁর কথায়, 'আমার আশা, এই জ্ঞানীরা এবারও এটা বলার সাহস পাবেন যে ২০২২ সালের ভোটের ফলাফল থেকেই ২০২৪ সালের নির্বাচনের ফল চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে।’
নরেন্দ্র মোদী: বিজ্ঞদের বলতে চাই যে পুরনো ধ্যানধারণা ছেড়ে নয়া ভাবনাচিন্তা করুন। আমার নিজের কষ্ট হত যে এই জ্ঞানী লোকেরা উত্তরপ্রদেশের মানুষকে শুধুমাত্র জাতপাতের ভিত্তিতে দেখতেন। সেটা করে উত্তরপ্রদেশকে অপমান করেছেন। অনেকেই উত্তরপ্রদেশের বদমান করতেন যে জাতপাতের ভিত্তিতে ভোট দেন। কিন্তু ২০১৪ সাল থেকে উত্তরপ্রদেশের মানুষ দেখিয়ে দিয়েছেন যে উন্নয়নের পক্ষেই ভোট দিয়েছেন তাঁরা।
নরেন্দ্র মোদী বললেন, 'উত্তরপ্রদেশ থেকে দেশ অনেক প্রধানমন্ত্রী পেয়েছেন। কিন্তু (গত ৩৭ বছরে) কখনও এমন হয়নি যে কোনও মুখ্যমন্ত্রী টানা দু'বার নির্বাচিত করা হয়েছে।'
উত্তরপ্রদেশের কারহাল থেকে বিপুল ভোটে জিতলেন সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব।
নরেন্দ্র মোদী: এটা ভারতের গণতন্ত্রের উৎসব।
মোদী-শাহের কোন ভোট-ব্যাকরণে ভর করে ২০২২ বিধানসভা নির্বাচনে '৫ এ ৪' বিজেপি? – বিস্তারিত পড়ুন এখানে।
পাঁচে চারের পর দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে কর্মীদের উদ্দেশ্যে বার্তা দিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
ভোট উৎসবে মাতোয়ারা দেশের ৫ রাজ্য। এদিকে আজ ভোটের কয়েক রাউন্ডের গণনার পরই আসতে শুরু করে ট্রেন্ড। উত্তরপ্রদেশের গোরখপুর সদর কেন্দ্র থেকে যোগী আদিত্যনাথ এগিয়ে যেতেই বিজেপি উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে। 'ইউপি মে কাবা? ইউপি মে বাবা' স্লোগান শোনা যায় লখনউয়ের বিজেপি অফিসে। যে আসন থেকে জিতে গিয়েছেন যোগী।
পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির জয়জয়কার। উত্তরপ্রদেশ,উত্তরাখণ্ড, মণিপুরে গেরুয়া ঝড় দেখা গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করেন বিজেপির দিলীপ ঘোষ।
সংবাদসংস্থা এএনআই সূত্রে খবর, দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে কর্মীদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সন্ধ্যা সাতটার সময় ভাষণ দেবেন তিনি।
দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে পৌঁছালেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নড্ডা। উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল জয়ের জন্য সেখানে প্রচুর মানুষ ভিড় করেছেন।
যোগী আদিত্যনাথ: এত বড় রাজ্য বলে সকলের নজর ছিল উত্তরপ্রদেশের দিকে। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জেতানোর জন্য আমি কৃতজ্ঞ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নেতৃত্বে আমরা উত্তরপ্রদেশ, গোয়া, মণিপুর এবং উত্তরাখণ্ডে সরকার গড়বে।
প্রথমবার বিধানসভা নির্বাচনে নেমেই ছক্কা মারলেন যোগী আদিত্যনাথ। নিজের গড় গোরখপুর সদর থেকে ৫০,০০০-এর বেশি ভোটে জিতলেন তিনি।
গতবারের থেকে সামান্য কমেছে আসন। তবে উত্তরপ্রদেশে বিপুল জয়ের পথে বিজেপি। তাতে উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেছেন গেরুয়া শিবিরের কর্মী-সমর্থকরা। লখনউয়ে জয় উদযাপন তাঁদের।
শিবপাল যাদব (সমাজবাদী পার্টি): যশবন্তনগর থেকে এগিয়ে আছেন সপা প্রার্থী।
লখিমপুর খেরির আটটির মধ্যে ছ'টি আসনে এগিয়ে আছে বিজেপি। যেখানে কৃষকদের গাড়ি চাকায় 'পিষে হত্যা করা হয়েছিল।'
আপাতত ২৭৪ টি আসনে এগিয়ে আছে বিজেপি। সমাজবাদী পার্টি এগিয়ে আছে ১১৮ টি আসনে। বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ তথা জাতীয় মুখপাত্র সুধাংশু ত্রিবেদী বলেন, '১৯৮৫ সাল ছাড়া ১৯৬২ সাল থেকে উত্তরপ্রদেশে কোনও দল পরপর দু'বার ক্ষমতায় থাকেনি। '
২০১৭ সালের ফলের পর দলের ফল ভালো হয়েছে। কিন্তু বিজেপিকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারছেন না সমাজবাদী পার্টির সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব। এমনটাই ইঙ্গিত মিলছে প্রাথমিক ট্রেন্ডে। তারইমধ্যে লখনউয়ে দলীয় কার্যালয়ে পৌঁছালেন।
বহরে ‘ডবল’ হল সমাজবাদী পার্টি জোট। তাও বিজেপিকে রুখতে পারছেন না না অখিলেশ যাদবরা। প্রাথমিক ট্রেন্ডে ইতিমধ্যে উত্তরপ্রদেশে এককভাবে ‘ম্যাজিক ফিগার’ পার করে গিয়েছে বিজেপি। ক্রমশ ‘ট্রিপল সেঞ্চুরির’ দিকে এগোচ্ছে। সমাজবাদী পার্টি এবং রাষ্ট্রীয় লোক দলের জোট সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে ফেলেছে। তবে কার্যত সরয়ূ নদীতে ভেসে গিয়েছে কংগ্রেস এবং বিএসপি।
কেশবপ্রসাদ মৌর্য (সিরাথু): দ্বিতীয় রাউন্ডের পর পিছিয়ে আছেন উত্তরপ্রদেশের উপ-মুখ্যমন্ত্রী কেশবপ্রসাদ মৌর্য। সিরাথু বিধানসভায় ৪৫৫ ভোটে পিছিয়ে আছেন। এগিয়ে আছেন সমাজবাদী পার্টির টিকিটে লড়াই করা আপনা দলের (কামেরাবাদী) নেতা পল্লবী প্যাটেল। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)
২৬৬ টি আসনে এগিয়ে গেল বিজেপি। ১১৮ টি আসনে এগিয়ে সপা জোট। গতবার এককভাবে সপা পেয়েছিল ৪৭ টি আসন। জোটসঙ্গী কংগ্রেসের দখলে এসেছিল সাতটি আসন। ২০১৭ সালের বিধানসভা বিএসপি এগিয়ে আটটি আসনে। কংগ্রেস এগিয়ে ছ'টি আসনে।
বিজেপি ২৩৯ টি আসনে এগিয়ে। সমাজবাদী পার্টি জোট এগিয়ে ১০৪ টি আসনে। সাতটি করে আসনে এগিয়ে কংগ্রেস এবং বিএসপি।
কারহালে এগিয়ে আছেন সমাজবাদী পার্টির সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব। আপাতত যা ট্রেন্ড, তাতে ৯২ শতাংশ ভোট পেয়েছেন তিনি।
উত্তরপ্রদেশে 'ডবল সেঞ্চুরি' বিজেপির। ২১৩ টি আসনে এগিয়ে বিজেপি। সপা জোট এগিয়ে ৮৬ টি আসনে। ছ'টি আসনে এগিয়ে বিএসপি। পাঁচটি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস। বড় দলগুলির ক্ষেত্রে একেবারে ‘লাস্ট বয়’ কংগ্রেস।
উত্তরপ্রদেশে ১৫০ পার করে গেল বিজেপি। ১৬৫ টি আসনে এগিয়ে বিজেপি। ৮২ টি আসনে এগিয়ে সপা জোট।
অখিলেশ যাদব (সমাজবাদী পার্টি): কারহাল থেকে এগিয়ে আছেন উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।
প্রাথমিক ট্রেন্ডে নিজের দুর্গ থেকে এগিয়ে উত্তরপ্রদেশের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। গোরখপুর সদর থেকে এগিয়ে তিনি।
প্রাথমিক ট্রেন্ডে ১১৫ টি আসনে এগিয়ে বিজেপি। ৮৫ টি আসনে এগিয়ে সপা।
যত সময় যাচ্ছে, তত উত্তরপ্রদেশে এগিয়ে যাচ্ছে বিজেপি। ক্রমশ লিড বাড়াচ্ছে গেরুয়া শিবির। পিছিয়ে পড়ছে সপা জোট। কংগ্রেস এবং বসপার কার্যত অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
বারাণসীতে শুরু হল ঝামেলা। স্ট্রংরুমে যাওয়ার সময় সপা কর্মীদের আটকানো হয়েছে বলে অভিযোগ। তা নিয়ে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন সপা কর্মীরা।
প্রাথমিক ট্রেন্ডে ১১০ টি আসনে এগিয়ে বিজেপি। ৬৫ টি আসনে এগিয়ে সপা জোট। তিনটি আসনে এগিয়ে বসপা। দুটি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস।
'লাইভ হিন্দুস্তান'-র পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২৭ টি আসনে এগিয়ে বিজেপি। ১৮ টি আসনে এগিয়ে সপা জোট। বসপা এগিয়ে তিনটি আসনে। কংগ্রেস একটি আসনে এগিয়ে।
একটি স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, আপাতত ৮০ টি আসনে এগিয়ে বিজেপি। ৪৪ টি আসনে এগিয়ে আছে সমাজবাদী পার্টির জোট। তিনটি আসনে এগিয়ে বিএসপি। দুটি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস।
প্রাথমিক ট্রেন্ডে ১৫ টি আসনে এগিয়ে বিজেপি। ১২ টি আসনে এগিয়ে সমাজবাদী পার্টির জোট। বিজেপি অযোধ্যা, মীরাট ক্যানটনমেন্ট, লখনউ, শাহজানপুর, আগ্রা ক্যানটনমেন্ট, আমরোহার মতো আসনে এগিয়ে। সপা এগিয়ে নকুরের মতো আসনে। আরএলডি আবার এগিয়ে থানা ভবনের আসনে।
প্রাথমিক পোস্টাল ব্যালট গণনায় ছ'টি আসনে এগিয়ে গেল বিজেপি। দুটি আসনে এগিয়ে সমাজবাদী পার্টি (সপা) জোট। তার মধ্যে আরএলডি এগিয়ে একটি আসনে (থানা ভবন)।
প্রাথমিক ট্রেন্ডে তিনটি আসনে এগিয়ে বিজেপি। তিনটি আসনে (আমরোহা, আগ্রা ক্যান্টনমেন্ট এবং হস্তিনাপুর) এগিয়ে গেরুয়া শিবির। তবে সবে পোস্টাল ব্যালটের গণনা চলছে। তা থেকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো দুষ্কর।
শুরু হল উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের ভোটগণনা। প্রথমে পোস্টাল ব্যালট গোনা হবে। তারপর খোলা হবে ইভিএম। কয়েক ঘণ্টা পরই বোঝা যাবে, যোগী আদিত্যনাথ নাকি অখিলেশ যাদব - কার মুখে হাসি ফোটাবে উত্তরপ্রদেশ।
ভোটের আগে ইভিএম বিতর্কে উত্তাল হয়েছে বারাণসী। সেই পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার সকালে বারাণসীর জেলাশাসক বলেন, 'বিভিন্ন গণনাকেন্দ্রে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের এজেন্টরা পৌঁছে যাচ্ছেন। সকাল আটটায় পোস্টাল ব্যালট খোলা হবে। তারপর ইভিএমের ভোট গণনা হবে। সন্ধ্যার মধ্যে ভোটগণনার প্রক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। বারাণসী কমিশনারেট এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।'
যোগী থেকে অখিলেশ - উত্তরপ্রদেশে আজ ‘রেজাল্ট আউট’ একাধিক হেভিওয়েট নেতার – বিস্তারিত পড়ুন এখানে।
UP ধরে রাখবে BJP? গোয়ায় খাতা খুলবে TMC? নজরে ৫ রাজ্য – বিস্তারিত পড়ুন এখানে।
গোরখপুর: দীনদয়াল উপাধ্যায় গোরখপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোটগণনা হবে। সেখানের গণনাকেন্দ্রের বাইরে কড়া নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা হয়েছে। সকাল আটটা থেকে শুরু হবে গণনা।
একাংশের মতে, মাসছয়েক আগেও বিজেপির বিরুদ্ধে কৃষকদের যতটা ক্ষোভ ছিল, কৃষি আইন প্রত্যাহার করে নেওয়ায় তাতে অনেকটাই প্রলেপ পড়েছে। সেই পরিস্থিতিতে কৃষকরা (হিন্দু কৃষকদের ধরে) ‘কৃষক’ হিসেবে ভোট দেবেন নাকি ‘হিন্দু’ হিসেবে ভোট দেবেন, তা উত্তরপ্রদেশের ভাগ্য নির্ধারণ করে দেবে। বিশেষত ২০১৩ সালের মুজফ্ফরনগরে হিংসার দাগ অখিলেশ যাদবদের গা থেকে এখনও ওঠেনি। সেইসঙ্গে সপার আমলে ‘আইন-শৃঙ্খলার অভাব’, নারী সুরক্ষার মতো বিষয়গুলি প্রচারপর্বে বিজেপির হাতিয়ার হয়ে উঠেছিল।
চান্নি-গড় পঞ্জাবে শেষ হাসি কার? ভোট গণনার লাইভ আপডেট একনজরে – বিস্তারিত পড়ুন এখানে।
২০১৭ সালের বিধানসভা ভোটে উত্তরপ্রদেশে পুরোপুরি গেরুয়া ঝড় উঠেছিল। ৩৮৪ টি বিধানসভা আসনে লড়াই করে এককভাবেই ৩১২ টি আসনে জিতেছিল বিজেপি। সার্বিকভাবে ৪০৩ আসন-বিশিষ্ট উত্তরপ্রদেশ বিধানসভায় বিজেপি জোটের ঝুলিতে এসেছিল ৩২৫ টি আসন। বিএসপি জিতেছিল মাত্র ১৯ টি আসনে। সমাজবাদী পার্টি এবং কংগ্রেসের দখলে মাত্র ৫৪ টি আসন গিয়েছিল।
সাত দফায় ৪০৩ টি আসনে ‘পরীক্ষার’ পরে উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের ফলপ্রকাশ হচ্ছে আজ। দেশের সবথেকে বড় রাজ্যে আবারও নরেন্দ্র মোদী এবং যোগী আদিত্যনাথের ‘ডবল ইঞ্জিন’ ছুটবে নাকি অখিলেশ যাদবদের সমাজবাদী পার্টি (সপা) ও রাষ্ট্রীয় লোক দলের (আরএলডি) জোট বাজিমাত করবে, যাবতীয় উত্তর পাওয়া যাবে বৃহস্পতিবার। অধিকাংশ বুথফেরত সমীক্ষায় বিজেপিকেই এগিয়ে রাখা হয়েছে। সপা জোট লড়াই দিতে পারে আভাস মিলেছে। তবে বিএসপি এবং কংগ্রেসকে ‘অপ্রাসঙ্গিক’ দেখানো হয়েছে।