কোচবিহারের শীতলকুচিতে প্রচারে গিয়ে আক্রমণের মুখে পড়তে হয়েছিল বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষকে। বুধবার শীতলকুচিতে একটি মাঠের কাছে দিলীপ ঘোষের কনভয়ে হামলা হয়। অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে। এই হামলার ঘটনার ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই বৃহস্পতিবার ১৬ জনকে ঘটনায় জড়িত সন্দেহে গ্রেফতার করল পুলিশ।ওদিকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঘটনার রিপোর্ট তলব করেছে নির্বাচন কমিশন।
চতুর্থ দফার ভোটের আগে গতকাল শীতলকুচিতে প্রচারে গিয়েছিলেন দিলীপ ঘোষ। অভিযোগ, দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে সভা সেরে ফেরার পথেই তাঁর গাড়ির ওপর হামলা চালানো হয়। এমনকী বিজেপি রাজ্য সভাপতির গাড়ি লক্ষ্য করে ইট, পাথরও ছোড়া হয়। শুধু তাই নয়, দিলীপবাবুর কনভয়ের অন্য গাড়িগুলোতেও ভাঙচুর, বোমাবাজি করার অভিযোগ ওঠে। ঘটনার পরেই এব্যাপারে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানায় বিজেপি।
দিলীপ ঘোষের অভিযোগ, বোমা ও বন্দুক নিয়ে তাঁকে আক্রমণ করা হয়। ঘটনার পর দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘এ তো তালিবানি রাজ্য চলছে। এভাবে চললে কীভাবে নির্বাচন হবে?’ এই ঘটনার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় দু’টি ভিডিয়ো আপলোড করেন দিলীপ ঘোষ। দু’টি ভিডিয়োতেই তিনি বর্ণনা করেছেন তাঁর উপর কীভাবে হামলা করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের আওতায় যখন রাজ্যে নির্বাচন চলছে, তিনটি দফা হয়ে গিয়েছে, তখন এমন পরিস্থিতি অনভিপ্রেত। এমন চলতে থাকলে কোচবিহারের মানুষ কীভাবে ভোট দেবেন, তা বুঝতে পারছি না।’
দিলীপ ঘোষের অভিযোগ, বোমা ও বন্দুক নিয়ে তাঁকে আক্রমণ করা হয়। ঘটনার পর দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘এ তো তালিবানি রাজ্য চলছে। এভাবে চললে কীভাবে নির্বাচন হবে?’ এই ঘটনার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় দু’টি ভিডিয়ো আপলোড করেন দিলীপ ঘোষ। দু’টি ভিডিয়োতেই তিনি বর্ণনা করেছেন তাঁর উপর কীভাবে হামলা করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের আওতায় যখন রাজ্যে নির্বাচন চলছে, তিনটি দফা হয়ে গিয়েছে, তখন এমন পরিস্থিতি অনভিপ্রেত। এমন চলতে থাকলে কোচবিহারের মানুষ কীভাবে ভোট দেবেন, তা বুঝতে পারছি না।’|#+|
দিলীপ ঘোষের উপর হামলা নিয়ে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানায় বিজেপি। থানাতেও অভিযোগ দায়ের করা হয়। তদন্তে নেমে কনভয়ে হামলার অভিযোগে ১৬ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। দলের রাজ্য সভাপতির উপর হামলার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার রাজ্যজুড়ে থানা ঘেরাও কর্মসূচি পালন করছে বিজেপি। থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ চলবে। বৃহস্পতিবার সকালে কোচবিহার শহরে প্রার্তঃভ্রমণে বেরিয়েছিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘২ মে-র পর রাজ্যে পরিবর্তন আসবে। সেই সঙ্গেই রাজ্যে হিংসা বন্ধ হবে।’