অতীতে ভোট মানেই ছিল ছাপ্পা ভোটের হিড়িক। তবে ছাপ্পা ভোট নিয়ে এবার বড় কোনও অভিযোগ নেই জেলায় জেলায়। তবে এসবের মধ্যেই মুর্শিদাবাদের খড়গ্রামে বৃহস্পতিবার ওঠে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ। খোদ জনতা দলের(ইউনাইটেড) প্রার্থী এই অভিযোগ তুলে সরব হয়েছেন। এনিয়ে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় নোনাডাঙার বুথে। জনতা দলেের(ইউনাইটেড) প্রার্থী হিমানী কুমার দাস বলেন, একজনের পরিবর্তে অন্যজন ছাপ্পা মেরে দিয়েছে। এটা তো মহা মুশকিল। ভোটের অফিসারকেও বললাম। তিনি বলেছেন ছাপ্পা হয়ে গিয়েছে বুঝতে পারিনি। কিন্তু এমন হলে তো আমরা বিপদে পড়ে যাব"। আক্ষরিক অর্থেই বিপদে পড়ারই কথা।
ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ নিয়ে সরব হয়েছেন কংগ্রেসের এজেন্টও। তিনি বলেন, ওই যুবকের বাবা ভিনরাজ্যে থাকেন। ভোটের দিন আসতে পারেননি। বাবার ভোটটা ছেলে দিয়ে দিল। এবার ছেলেও বলছে তাঁর ভোট দেবেন। এটা আবার হয় নাকি? এরকম করলে তো একজন দুটো ভোট দিয়ে দেবে। ভোটকর্মীদেরও বললাম ব্যাপারটা। ওরা কিছু শুনতেই চাইছেন না। বাবার ভোট কী ছেলে দিতে পারে? ওই ব্যক্তি তৃণমূল বা কাকে দিল জানিনা। অপর একজনের ছেলে, বউ সবাই এলাকায় রয়েছে। তবুও বলছে ছেলে, বউয়ের হয়ে ওই ব্যক্তি ভোট দেবে। কিন্তু এসব আবার হয় নাকি? 'তবে এব্য়াপারে ভোটকর্মী আধিকারিকদের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।