তৃণমূল সুপ্রিমোর যে চোট লেগেছে তাতে প্রায় দু’সপ্তাহ বিশ্রামে থাকা উচিত বলে এসএসকেএম হাসপাতালের চিকিৎসকরা তাঁকে জানিয়েছিলেন। কিন্তু বাংলার মানুষ যে তাঁর জন্য অপেক্ষা করে আছেন সে কথাও তিনি চিকিৎসকদের জানান। এমনকী তড়িঘড়ি ছুটি চান তিনি। সোমবার থেকে নির্বাচনী প্রচারে নামতে চান তিনি। চিকিৎসকরা মুখ্যমন্ত্রীকে আরও দু’দিন হাসপাতালে রাখতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বাড়ি ফিরতে চেয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাধ্য হয়ে তাঁকে সম্মতি দেন চিকিৎসকরা। তবে বেশ কিছু নিয়ম মেনে তাঁকে চলতে হবে বলে মুখ্যমন্ত্রীকে জানিয়ে দিয়েছেন। হুইল চেয়ারে উডবার্ন ওয়ার্ড থেকে বেরিয়ে পড়েন হাতজোড় করেন সকলের উদ্দেশ্যে।
তৃণমূল সুপ্রিমোর যে চোট লেগেছে তাতে প্রায় দু’সপ্তাহ বিশ্রামে থাকা উচিত বলে এসএসকেএম হাসপাতালের চিকিৎসকরা তাঁকে জানিয়েছিলেন। কিন্তু বাংলার মানুষ যে তাঁর জন্য অপেক্ষা করে আছেন সে কথাও তিনি চিকিৎসকদের জানান। এমনকী তড়িঘড়ি ছুটি চান তিনি। সোমবার থেকে নির্বাচনী প্রচারে নামতে চান তিনি। চিকিৎসকরা মুখ্যমন্ত্রীকে আরও দু’দিন হাসপাতালে রাখতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বাড়ি ফিরতে চেয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাধ্য হয়ে তাঁকে সম্মতি দেন চিকিৎসকরা। তবে বেশ কিছু নিয়ম মেনে তাঁকে চলতে হবে বলে মুখ্যমন্ত্রীকে জানিয়ে দিয়েছেন। হুইল চেয়ারে উডবার্ন ওয়ার্ড থেকে বেরিয়ে পড়েন হাতজোড় করেন সকলের উদ্দেশ্যে।|#+|
মুখ্যমন্ত্রীকে চিকিৎসকরা জানিয়ে দিয়েছেন, পায়ে চাপ দেওয়া যাবে না কোনওভাবেই। খুব ধীর গতিতে পা দিয়ে কাজ করতে হবে। পায়ের জন্য দেওয়া ওষুধ নিয়মিত সেবন করতে হবে। পা ঝুলিয়ে বসা যাবে না। যতটা সম্ভব পা তুলে রাখতে হবে। এমনকী প্লাস্টারের সামনে অংশ ফুললে আইসপ্যাক লাগানো যেতে পারে। শোয়ার সময় পায়ের নীচে বালিশ দিয়ে শুতে হবে। যাতে রক্ত সঞ্চালন করতে পারে সঠিকভাবে।
পায়ে এখন জল লাগানো যাবে না বলেও জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। তবে দু’সপ্তাহ বাদে ফের দেখাতে আসতে হবে মুখ্যমন্ত্রীকে। তখন পায়ের অবস্থা দেখে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। কিছুটা উন্নতিও হয়েছে। যা দেখে সন্তুষ্ট। তাঁর পায়ের প্লাস্টার খুলে ভেতরের আঘাত পর্যবেক্ষণ করেন চিকিৎকরা। আগের থেকে ফোলাভাব কমেছে। গোড়ালির আঘাত অনেকটাই সেরেছে। কয়েক দিন পর পর্যবেক্ষণ করবে মেডিক্যাল বোর্ড।