করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে কি বাকি চার দফার নির্বাচন একসঙ্গে হবে? তা নিয়ে জল্পনার মাত্রা ক্রমশ বাড়ছিল। সেই জল্পনায় ইতি টানল নির্বাচন কমিশন। বৃহস্পতিবার কমিশনের তরফে স্পষ্টভাবে জানানো হল, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের বাকি চারটি দফা একসঙ্গে করার কোনও পরিকল্পনা নেই।
আপাতত দেশে হুড়মুড়িয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। বৃহস্পতিবারই প্রথমবার দেশে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দু'লাখ পেরিয়ে গিয়েছে। বাংলার অবস্থা মোটেও সুবিধেজনক নয়। বুধবার রাজ্যে ৫,৮৯২ জন নয়া আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। তার ফলে পরপর তিনদিন নয়া আক্রান্তের নিরিখে রেকর্ড তৈরি হয়েছে। পজিটিভিটি হারও (সংক্রমণের হার) যথেষ্ট উদ্বেগ বাড়িয়েছে। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, বাংলা-সহ দেশে যা পরিস্থিতি তাতে নির্বাচন প্রক্রিয়ার সময় উপযুক্ত পদক্ষেপ না নিলে করোনা আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। সেই আশঙ্কার রেশ ধরেই একটি মহল থেকে জল্পনা ছড়ায়, পরিস্থিতির বিবেচনা করে নাকি এক দফাতেই বাকি আসনের ভোট মিটিয়ে দিতে পারে কমিশন।
আপাতত দেশে হুড়মুড়িয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। বৃহস্পতিবারই প্রথমবার দেশে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দু'লাখ পেরিয়ে গিয়েছে। বাংলার অবস্থা মোটেও সুবিধেজনক নয়। বুধবার রাজ্যে ৫,৮৯২ জন নয়া আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। তার ফলে পরপর তিনদিন নয়া আক্রান্তের নিরিখে রেকর্ড তৈরি হয়েছে। পজিটিভিটি হারও (সংক্রমণের হার) যথেষ্ট উদ্বেগ বাড়িয়েছে। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, বাংলা-সহ দেশে যা পরিস্থিতি তাতে নির্বাচন প্রক্রিয়ার সময় উপযুক্ত পদক্ষেপ না নিলে করোনা আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। সেই আশঙ্কার রেশ ধরেই একটি মহল থেকে জল্পনা ছড়ায়, পরিস্থিতির বিবেচনা করে নাকি এক দফাতেই বাকি আসনের ভোট মিটিয়ে দিতে পারে কমিশন।|#+|
এমনিতেই করোনা পরিস্থিতিতে ভোট নিয়ে নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। সেই নির্দেশের ভিত্তিতে সর্বদলীয় বৈঠকের ডাক দিয়েছে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর। করোনার সংক্রমণ রুখতে এককভাবে এগিয়ে এসেছে বাম শিবির। বাকি চার দফার ভোটের জন্য বড় জমায়েত করা হবে না বলে জানানো হয়েছে। জমায়েতের বিষয়ে তৃণমূলের তরফে কিছু জানানো না হলেও করোনা পরিস্থিতিতে আট দফার নির্বাচন নিয়ে প্রথম থেকেই সরব হয়েছে তৃণমূল। সূত্রের খবর, বাকি যে চার দফার ভোট আছে, তা এক দফায় করার প্রস্তাব দেওয়ার বিষয়ে ভাবনাচিন্তাও হয়। যদিও তার আগেই সেই সম্ভাবনায় জল ঢেলে দিল কমিশন।