আবার মিস–ফায়ার। বিধানসভা নির্বাচনের আগে মানুষের কাছে ভোট চাইতে একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি দিলেও মানুষের জন্য এই কাঠফাটা রোদ্দুরে কোনও ছাউনি করা হয়নি। তাই জনসভা শুরু হতেই পুরুলিয়ার বাঘমুণ্ডি ফাঁকা হতে শুরু করেছিল। আর যাঁরা দাঁড়িয়ে ছিলেন, তাঁদের প্রচণ্ড কষ্ট হচ্ছিল। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে ক্ষমা চাইলেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বিজেপির পক্ষ থেকে পুরুলিয়ার বাঘমুণ্ডির সভায় আগত মানুষদের ওপরে ছাউনির বন্দোবস্ত করা যায়নি। তাই মানুষজনকে চড়া রোদে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হল বলে অভিযোগ উঠেছে। তাই ভাষণের একেবারে শেষের দিকে এসে হাত জোর করে ক্ষমা চাইতে দেখা গেল অমিত শাহকে।
এই গরমেও দিদিকে হটানোর জন্য অমিত শাহ বক্তব্য রাখেন। তাঁর কথায়, ‘আপনারা দাঁড়িয়ে রয়েছেন দেখে নিজেকে সৌভাগ্যশালী মনে করছি। আপনাদের জিজ্ঞেস করছি, বাড়িতে পানীয় জল পান? ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে, দিদিকে বের করে দিন, ১০ হাজার কোটি টাকার শুদ্ধ পানীয় জলের ব্যবস্থা করবে বিজেপি। মোদীজি এই কষ্ট বোঝেন।
পুরুলিয়াতে মশার কামড়ে ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গুর প্রকোপে মানুষের কষ্টের কথা তোলেন অমিত শাহ। তখন মাথার উপর চড়া রোদে হাঁসফাঁস করছেন মানুষজন। গামছা গলায় ঘাম মুছতে দেখা গেল অনেককে। আর অনেককে দেখা গেল গাছের ছায়া খুঁজতে। এমনকী যাঁরা কিছুই খুঁজে পেলেন না তাঁরা আসতে আসতে বাড়ির পথে হাঁটা দিলেন।
এই গরমেও দিদিকে হটানোর জন্য অমিত শাহ বক্তব্য রাখেন। তাঁর কথায়, ‘আপনারা দাঁড়িয়ে রয়েছেন দেখে নিজেকে সৌভাগ্যশালী মনে করছি। আপনাদের জিজ্ঞেস করছি, বাড়িতে পানীয় জল পান? ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে, দিদিকে বের করে দিন, ১০ হাজার কোটি টাকার শুদ্ধ পানীয় জলের ব্যবস্থা করবে বিজেপি। মোদীজি এই কষ্ট বোঝেন।
পুরুলিয়াতে মশার কামড়ে ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গুর প্রকোপে মানুষের কষ্টের কথা তোলেন অমিত শাহ। তখন মাথার উপর চড়া রোদে হাঁসফাঁস করছেন মানুষজন। গামছা গলায় ঘাম মুছতে দেখা গেল অনেককে। আর অনেককে দেখা গেল গাছের ছায়া খুঁজতে। এমনকী যাঁরা কিছুই খুঁজে পেলেন না তাঁরা আসতে আসতে বাড়ির পথে হাঁটা দিলেন।
তখন মমতার সরকারকে তীব্র আক্রমণ করে অমিত শাহ বলেন, ‘দিদির ম্যালেরিয়া–ডেঙ্গুর সঙ্গে বন্ধুত্ব। দিদি গেলেই এই রোগ থেকে বাংলা মুক্তি পাবে। দিদির গুণ্ডাদের থেকে ভয় পাবেন না। এবার আর পারবে না এসব করতে। কমল চিহ্নে বোতাম টিপে সারাজীবনের জন্য এই গুণ্ডাদের থেকে মুক্তি পান।’ আর তারপরেই মা–বোনেদের কাছে ক্ষমা চান তিনি। তারপরেই তিনি ভারতমাতার নামে স্লোগান তোলেন। সভা থেকে বেরিয়ে হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন মানুষজন। কিন্তু কষ্টের চোটে জল খান এবং ঠাণ্ডা জল দিয়ে মুখ ধুতে দেখা যায় গ্রামীণ মানুষজনকে।