প্রথম দফার নির্বাচন শেষ হয়ে গিয়েছে। পাঁচ জেলার ৩০টি আসনে ভোটের হার প্রায় ৮০ শতাংশ। আর এই ভোটদানের হার দেখে বেশ খুশি শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস৷ ভোট মেটার পর শনিবার সাংবাদিক বৈঠক করে রাজ্যের মন্ত্রী এবং প্রবীণ তৃণমূল কংগ্রেস নেতা সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের দাবি, ‘ভোট যত বেশি পড়বে ততই তা শাসকদলের পক্ষে যাবে৷ বরং ভোটদানের হার কম হলেই তা তৃণমূল কংগ্রেসের চিন্তার কারণ।’ সেদিক থেকে দেখলে ভোট বেশি পড়েছে। শাসকদলের ফল এই ৩০টি আসনে ভাল হওয়ার কথা। আর সেটা জানা যাবে ২ মে।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, বেলা তিনটে পর্যন্ত এই রাজ্যে ভোটদানের গড় হার ৭০.১৭ শতাংশ৷ এই বিষয়ে সুব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘যত বেশি ভোট পড়বে আমরা বলব ভোট ভাল হচ্ছে৷ যত বেশি ভোট পড়বে তা শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষে যাবে৷ ইতিহাস বলছে ভোটদানের হার যে ভোটগুলিতে কমেছে, শাসকদলের ক্ষতি হয়েছে৷ আমরা ১০ বছর শাসন করেছি৷ ৪০–৫০ শতাংশ ভোট পড়লে আমরা ধরেই নিতাম হেরে গিয়েছি৷ কিন্তু ভোটদানের হার ৮০ শতাংশের দিকে যাচ্ছে মানে আমরা থাকছি৷’ অর্থাৎ তৃতীয়বার সরকার গঠনের পথে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও এখনও ৭টি দফা বাকি।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, বেলা তিনটে পর্যন্ত এই রাজ্যে ভোটদানের গড় হার ৭০.১৭ শতাংশ৷ এই বিষয়ে সুব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘যত বেশি ভোট পড়বে আমরা বলব ভোট ভাল হচ্ছে৷ যত বেশি ভোট পড়বে তা শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষে যাবে৷ ইতিহাস বলছে ভোটদানের হার যে ভোটগুলিতে কমেছে, শাসকদলের ক্ষতি হয়েছে৷ আমরা ১০ বছর শাসন করেছি৷ ৪০–৫০ শতাংশ ভোট পড়লে আমরা ধরেই নিতাম হেরে গিয়েছি৷ কিন্তু ভোটদানের হার ৮০ শতাংশের দিকে যাচ্ছে মানে আমরা থাকছি৷’ অর্থাৎ তৃতীয়বার সরকার গঠনের পথে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও এখনও ৭টি দফা বাকি।|#+|
এদিন জঙ্গলমহলের একটা বড় অংশে ভোট হয়েছে৷ ভোটগ্রহণ চলছে পূর্ব মেদিনীপুরেও৷ লোকসভা নির্বাচনে গোটা জঙ্গলমহলেই একতরফা দাপট দেখিয়েছিল বিজেপি৷ আবার তৃণমূল কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত পূর্ব মেদিনীপুরে শিবির বদল করেছে অধিকারী পরিবার৷ আর তার জেরে একাধিক জায়গায় তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে বচসা, হাতাহাতিতে জড়িয়েছেন বিজেপি কর্মীরা৷ এমনকী বিজেপির বিরুদ্ধে নানা অভিযোগে সরব হয়েছে শাসকদল৷