ভুল করে ফোন ও বাইক সঙ্গে নিয়ে বুথে চলে এসেছিলেন তৃণমূলের এজেন্ট। তারই মাশুল গুণতে হল তাঁকে। সেগুলো ফিরিয়ে নিয়ে যেতে ছেলেকে বুথে ডেকে পাঠিয়েছিলেন। বাবার ফোন ও বাইক নিতে আসাই কাল হল ছেলের। অভিযোগ, ফোন নিতে যাওয়া ওই যুবককে অপহরণ করে বেদম পেটায় বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। কেড়ে নেওয়া হয় ফোন। ভাঙচুর করে পুড়িয়ে দেওয়া হয় তাঁর বাইকও। শনিবার ভোট চতুর্থীতে এই ঘটনাটি ঘটেছে দিনহাটার ভেটাগুরি গ্রামে। ওই তৃণমূল এজেন্ট যাতে বুথে বসতে না পারেন, সেজন্য ফিল্মি কায়দায় তাঁর ছেলেকে অপহরণ ও মারধরের ঘটনা ঘটেছে।
ভুল করে ফোন ও বাইক সঙ্গে নিয়ে বুথে চলে এসেছিলেন তৃণমূলের এজেন্ট। তারই মাশুল গুণতে হল তাঁকে। সেগুলো ফিরিয়ে নিয়ে যেতে ছেলেকে বুথে ডেকে পাঠিয়েছিলেন। বাবার ফোন ও বাইক নিতে আসাই কাল হল ছেলের। অভিযোগ, ফোন নিতে যাওয়া ওই যুবককে অপহরণ করে বেদম পেটায় বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। কেড়ে নেওয়া হয় ফোন। ভাঙচুর করে পুড়িয়ে দেওয়া হয় তাঁর বাইকও। শনিবার ভোট চতুর্থীতে এই ঘটনাটি ঘটেছে দিনহাটার ভেটাগুরি গ্রামে। ওই তৃণমূল এজেন্ট যাতে বুথে বসতে না পারেন, সেজন্য ফিল্মি কায়দায় তাঁর ছেলেকে অপহরণ ও মারধরের ঘটনা ঘটেছে।|#+|
ওই তৃণমূল এজেন্টের পরিবারের দাবি, সকালেই ভোটকেন্দ্রে সময় মতো পৌঁছে গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সঙ্গে বাইক ও মোবাইল থাকায়, নিজের ছেলেকে ফোন করে ডেকে তা ফেরত দেন তিনি। বুথ থেকে বেরতেই বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তাঁর ছেলের ওপর হামলা চালায়। মোবাইল ফোন কেড়ে নেওযা হয়। বাইক পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এমনকী, ওই তৃণমূল এজেন্টকে জানানো হয়, ভোটকেন্দ্রের বাইরে না বেরোলে, ছেলেকে বন্দি করে রাখা হবে! এই ঘটনার পর ভয়ে বাইরে বেরিয়ে আসেন ওই ব্যক্তি। তারপরেই অভিযোগ ওঠে, ওই ভোট কেন্দ্রের মহিলা ভোটারদের হুমকি দেয় বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা।
ঘটনার খবর পেয়েই কিউআরটি টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। কিন্তু তারা কার্যত নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করে বলে অভিযোগ। ওই ভোট কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার প্রাথমিকভাবে কিছুই হয়নি বলে জানান। জানা গিয়েছে, এই ঘটনায় অসহযোগিতার জন্য ওই প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন।
অন্যদিকে, ঘটনাস্থলে পৌঁছে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তৃণমূল প্রার্থীদের উদয়ন গুহ। মহিলা ভোটারদেরও ওই এজেন্টকে আশ্বস্ত করেন তিনি। কিন্তু বাহিনীর নিষ্ক্রিয় থাকার অভিযোগ তুলেছেন উদয়ন। ওই মহিলাদের অভিযোগ, গতকাল রাত থেকেই বাড়ি বাড়ি গিয়ে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছে ওই দলের কর্মীরা। বিজেপিকে ভোট না দিলে, এলাকায় থাকতে দেবে না বলে হুশিয়ারি দিয়েছেন তারা।