নন্দীগ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রাণনাশের চেষ্টা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার এই ভাষাতেই কমিশনের কাছে অভিযোগ জানাল তৃণমূল। সঙ্গে নির্বাচন ঘোষণার পর কমিশনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে তৃণমূল।
বৃহস্পতিবার কলকাতায় রাজ্য নির্বাচনী আধিকারিকের সঙ্গে সাক্ষাতের পর পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘ভারতবর্ষের একমাত্র মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর ওপর কেন এই আক্রমণ। আইনশৃঙ্খলার দায়িত্ব যখন নির্বাচন কমিশনের হাতে তখন থেকেই রাষ্ট্রবাদের নতুন উদ্যোগ শুরু হয়েছে আমরা তার তীব্র নিন্দা করি, প্রতিবাদ করি। যে দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনকে নিতেই হবে’।
কমিশনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস ছড়ানোর অভিযোগ তুলে পার্থবাবু বলেন, ‘তারা যে ভাবে ভয় ভীতি সন্ত্রাসের সৃষ্টি করছে, বিজেপির একদল প্রতিনিধি এসে যা বলছেন, পরদিন সেটাই ঘটছে। এতে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা ও দক্ষতাকেই প্রশ্নের মুখে ফেলেছে। আমরা আশাবাদী নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে কমিশন নিরপেক্ষ ভূমিকা গ্রহণ করবে ও এই ধরণের জঘন্য ঘটনায় কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করবে’।
ডেরেক ও ব্রায়েন বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রাণনাশের চেষ্টা হয়েছিল। কমিশনকে আমরা জানিয়েছি, প্রতিবেশী রাজ্য থেকে সমাজবিরোধীদের নন্দীগ্রামে এসেছে। বিশ্বের অন্যতম ক্ষমতাবান মহিলার মহিলার ওপর এটা একটা লজ্জাজনক হামলা’।