দলের প্রার্থী স্বয়ং দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানেই ভোট গ্রহণের শুরুতে একাধিক বুথে এজেন্টই দিতে পারল না তৃণমূল কংগ্রেস। বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণের শুরুতেই তৃণমূলের তরফে এই অভিযোগ তোলা হয়। ভোট একটু গড়ালে অবশ্য কিছু কেন্দ্রে এজেন্ট দেয় তৃণমূল।
বৃহস্পতিবার নন্দীগ্রামের বয়াল ও গোকুলনগরের বিস্তীর্ণ এলাকায় অন্তত ৮০টি বুথে এজেন্ট দিতে পারেনি তৃণমূল। তৃণমূলের তরফে অভিযোগ করা হয় বিজেপির বিরুদ্ধে। এর পর দলীয় নেতৃত্ব তৎপর হয়ে বেশ কিছু বুথে এজেন্টের ব্যবস্থা করে। তবে কিছু বুথে এখনো নেই তৃণমূলের এজেন্ট।
এই নিয়ে প্রশ্ন করা হলে বিজেপি প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘১০০টা মতো বুথে ওরা এজেন্ট দিতে পারেনি।’ কেন তৃণমূল এজেন্ট দিতে পারল না? জবাবে শুভেন্দু বলেন, ‘আমি তৃণমূলের ঠেকা নিয়ে বসে আছি না কি?’
নন্দীগ্রামে এত বুথে তৃণমূলের এজেন্ট দিতে না পারা মোটেও ভাল সংকেত নয় বলে মনে করছেন ভোট বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, যেখানে দলনেত্রী প্রার্থী সেখানে দলের ভোট ম্যানেজারদের আরও সতর্ক থাকা উচিত ছিল। গুছিয়ে রাখা উচিত ছিল সব কাজ। কেন ভোটগ্রহণের দিন সকালে এজেন্ট খুঁজতে বেরোতে হবে তৃণমূলকে?