এবার শীতলকুচি গুলিচালনা নিয়ে বিস্ফোরক অডিয়ো ক্লিপ ফাঁস করল বিজেপি। শুক্রবারের এই অডিয়ো ক্লিপ শীতলকুচিতে গুলিচালনার পর মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কোচবিহার জেলা তৃণমূল সভাপতি তথা ওই কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী পার্থপ্রতীম রায়ের কথোপকথন বলে দাবি তাদের। তাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে গুলিচালনা নিয়ে তৃণমূলের কী কর্তব্য তা বলতে শোনা যাচ্ছে মমতাকে। সঙ্গে মৃতদেহ যেন পরিবারগুলি না নেয় তা নিশ্চিত করতে বলছেন তিনি। বলছেন, আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে এমন করে FIR করতে যাতে জেলার পুলিশ সুপার ও থানার আইসি ‘ফাঁসে’।
এদিনের অডিয়ো ক্লিপে মমতাকে বলতে শোনা যায়, ‘পার্থ মাঠা ঠান্ডা করে ভোটটা করো তার পর আমি দেখবো। সবকটাকে আমি অ্যারেস্ট করাবো, সব কটা সিআরপিএফকে। ডেডবডিগুলো রেখে দেও। কালকে র্যালি হবে ডেডবডি নিয়ে। আজকে পরিবারগুলোকে বলবে কেউ ডেডবডি নেবে না। আজকে আগে ভোটটা করে নেও মাথা ঠান্ডা করে।’
মমতার কণ্ঠে শোনা যায়, ‘তুমি যাতে ভোটটা না করতে পারো .. কারা করেছে? সিআরপিএফ?’
পার্থপ্রতীম: CRPF
মমতা : লোকগুলো কারা? আমাদের লোক?
পার্থপ্রতীম: ওরা আমাদেরই লোক।
মমতা: একটা কাজ করো। পুরো FIR করবে লইয়ারকে দিয়ে। নিজের ইচ্ছামতো করবে না। FIR বাড়ির লোক যেটা করবে আমি বলে দেব আফটার ইলেকশন। এখনই স্টেটমেন্ট নিতে গেলে করবে না। ভাল করে FIR করতে হবে লইয়ারের সঙ্গে কনসাল্ট করে। যাতে ওদের কম্যান্ড্যান্ট থেকে শুরু করে SP থেকে শুরু করে সবকটা ফাঁসে। SP-কে ফাঁসাতে হবে, IG-কেও ফাঁসাতে হবে।
মমতা: চারিদিকে গিয়ে বলবে, ভোটটা না দিতে পারেন যাতে সেজন্য ওরা একম করেছে। ওরা NCR করবে ওরা ডিটেনশন ক্যাম্প করবে তাই।
এর পর বিজেপি নেতা অমিত মালব্য বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃতদেহ নিয়ে মিছিল করার পরিকল্পনা ছিল বলে আপনারা স্পষ্ট শুনলেন। সাধারণত মুখ্যমন্ত্রী আইনরক্ষকদের সঙ্গে থাকেন। কিন্তু এখানে তিনি মৃতদেহ নিয়ে মিছিল করার পরিকল্পনা করেছিলেন কারণ, মৃত্যুগুলিকে তিনি নিজের স্বার্থে ব্যবহার করতে চান। নির্বাচনে সাম্প্রদায়িকতা ছড়াতে পারেন। যাতে তিনি বিদ্রোহ ছড়াতে পারেন। এটা একরকমের অপরাধপ্রবণতা। তিনি ১০ বছর ধরে রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষে রয়েছেন। তিনি মৃতদেহ নিয়ে মিছিল করতে পারলে রাজ্যের কী পরিস্থিতি হতো কল্পনা করতে পারেন?’ মালব্যর দাবি, ‘শীতলকুচিতে যা হয়েছে তা নিছক সংখ্যালঘু তোষণ।’
তিনি বলেন, ‘যে রাজ্যে রাজ্য সরকারি কর্মীদের বেতন বকেয়া রয়েছে। তাঁরা সপ্তম বেতন কমিশনের সুবিধা পান না। সেই রাজ্যের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী সরকারি কর্মীদের ফাঁসানোর নির্দেশ দিচ্ছেন।’
এবার শীতলকুচি গুলিচালনা নিয়ে বিস্ফোরক অডিয়ো ক্লিপ ফাঁস করল বিজেপি। শুক্রবারের এই অডিয়ো ক্লিপ শীতলকুচিতে গুলিচালনার পর মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কোচবিহার জেলা তৃণমূল সভাপতি তথা ওই কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী পার্থপ্রতীম রায়ের কথোপকথন বলে দাবি তাদের। তাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে গুলিচালনা নিয়ে তৃণমূলের কী কর্তব্য তা বলতে শোনা যাচ্ছে মমতাকে। সঙ্গে মৃতদেহ যেন পরিবারগুলি না নেয় তা নিশ্চিত করতে বলছেন তিনি। বলছেন, আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে এমন করে FIR করতে যাতে জেলার পুলিশ সুপার ও থানার আইসি ‘ফাঁসে’।
এদিনের অডিয়ো ক্লিপে মমতাকে বলতে শোনা যায়, ‘পার্থ মাঠা ঠান্ডা করে ভোটটা করো তার পর আমি দেখবো। সবকটাকে আমি অ্যারেস্ট করাবো, সব কটা সিআরপিএফকে। ডেডবডিগুলো রেখে দেও। কালকে র্যালি হবে ডেডবডি নিয়ে। আজকে পরিবারগুলোকে বলবে কেউ ডেডবডি নেবে না। আজকে আগে ভোটটা করে নেও মাথা ঠান্ডা করে।’
মমতার কণ্ঠে শোনা যায়, ‘তুমি যাতে ভোটটা না করতে পারো .. কারা করেছে? সিআরপিএফ?’
পার্থপ্রতীম: CRPF
মমতা : লোকগুলো কারা? আমাদের লোক?
পার্থপ্রতীম: ওরা আমাদেরই লোক।
মমতা: একটা কাজ করো। পুরো FIR করবে লইয়ারকে দিয়ে। নিজের ইচ্ছামতো করবে না। FIR বাড়ির লোক যেটা করবে আমি বলে দেব আফটার ইলেকশন। এখনই স্টেটমেন্ট নিতে গেলে করবে না। ভাল করে FIR করতে হবে লইয়ারের সঙ্গে কনসাল্ট করে। যাতে ওদের কম্যান্ড্যান্ট থেকে শুরু করে SP থেকে শুরু করে সবকটা ফাঁসে। SP-কে ফাঁসাতে হবে, IG-কেও ফাঁসাতে হবে।
মমতা: চারিদিকে গিয়ে বলবে, ভোটটা না দিতে পারেন যাতে সেজন্য ওরা একম করেছে। ওরা NCR করবে ওরা ডিটেনশন ক্যাম্প করবে তাই।
এর পর বিজেপি নেতা অমিত মালব্য বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃতদেহ নিয়ে মিছিল করার পরিকল্পনা ছিল বলে আপনারা স্পষ্ট শুনলেন। সাধারণত মুখ্যমন্ত্রী আইনরক্ষকদের সঙ্গে থাকেন। কিন্তু এখানে তিনি মৃতদেহ নিয়ে মিছিল করার পরিকল্পনা করেছিলেন কারণ, মৃত্যুগুলিকে তিনি নিজের স্বার্থে ব্যবহার করতে চান। নির্বাচনে সাম্প্রদায়িকতা ছড়াতে পারেন। যাতে তিনি বিদ্রোহ ছড়াতে পারেন। এটা একরকমের অপরাধপ্রবণতা। তিনি ১০ বছর ধরে রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষে রয়েছেন। তিনি মৃতদেহ নিয়ে মিছিল করতে পারলে রাজ্যের কী পরিস্থিতি হতো কল্পনা করতে পারেন?’ মালব্যর দাবি, ‘শীতলকুচিতে যা হয়েছে তা নিছক সংখ্যালঘু তোষণ।’
তিনি বলেন, ‘যে রাজ্যে রাজ্য সরকারি কর্মীদের বেতন বকেয়া রয়েছে। তাঁরা সপ্তম বেতন কমিশনের সুবিধা পান না। সেই রাজ্যের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী সরকারি কর্মীদের ফাঁসানোর নির্দেশ দিচ্ছেন।’
|#+|