কোচবিহারের শীতলকুচিতে আত্মরক্ষার্থেই গুলি চালিয়েছে পুলিশ। শনিবার ঘটনার পর এমনটাই জানালেন কোচবিহারের পুলিশ সুপার দেবাশিস ধর। তিনি জানিয়েছেন, গুজব থেকে গোটা গোলমালের সূত্রপাত। যাতে প্রাণ গিয়েছে ৪ জনের।
দেবাশিসবাবু জানান, এদিন দুপুরে বুথের কাছে অচেতন হয়ে পড়ে যায় এক নাবালক। তার চোখে মুখে জল দিচ্ছিলেন স্থানীয় কয়েকজন মহিলা। তাঁকে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। এর মধ্যে গ্রামে গুজব ছড়ায় পুলিশ গুলি চালিয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে গ্রাম থেকে নানা রকম অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বেরিয়ে আসেন তিনশো থেকে চারশো মানুষ। এর পরই যাবতীয় অশান্তির সূত্রপাত।
কোচবিহারের শীতলকুচিতে আত্মরক্ষার্থেই গুলি চালিয়েছে পুলিশ। শনিবার ঘটনার পর এমনটাই জানালেন কোচবিহারের পুলিশ সুপার দেবাশিস ধর। তিনি জানিয়েছেন, গুজব থেকে গোটা গোলমালের সূত্রপাত। যাতে প্রাণ গিয়েছে ৪ জনের।
দেবাশিসবাবু জানান, এদিন দুপুরে বুথের কাছে অচেতন হয়ে পড়ে যায় এক নাবালক। তার চোখে মুখে জল দিচ্ছিলেন স্থানীয় কয়েকজন মহিলা। তাঁকে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। এর মধ্যে গ্রামে গুজব ছড়ায় পুলিশ গুলি চালিয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে গ্রাম থেকে নানা রকম অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বেরিয়ে আসেন তিনশো থেকে চারশো মানুষ। এর পরই যাবতীয় অশান্তির সূত্রপাত।
|#+|
দেবাশাসিবাবু জানিয়েছেন, ‘সশস্ত্র গ্রামবাসীরা বুথের কাছে কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করে। তার পর তারা এগিয়ে যায় বুথের দিকে। তখন বুথে প্রহরারত কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের ওপর হামলা চালায় তারা। তাদের অগ্নেয়াস্ত্র কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফোন করে অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েনের অনুরোধ করেন তারা। শেষে গ্রামবাসীরা বুথের ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করলে গুলি চালায় CISF.’
পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, গুলিতে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ১ জনের পায়ে গুলি লেগেছে। অন্যান্য আঘাতে আহত হয়েছেন আরও ৩ জন।