মাস কয়েক আগেই পদোন্নতি হয়েছে তৈমুরের। এখন আর সে পরিবারের সবচেয়ে ছোট ছেলে নয়, ভাই এসে গিয়েছে। কিন্তু জেহ-র জন্মের পরেও তৈমুরের জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়েনি। সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে ফেবারিট স্টারকিড সে। সইফিনার বড়ছেলে শনিবার বাবার সঙ্গে একটু বেড়ু করতে বেরিয়ে ছিল। দরজা খুলতেই তাঁকে ঘিরে ধরল ক্যামেরার ফ্ল্যাশলাইট, অপেক্ষারত পাপারাতজ্জিদের জন্য নানান পোজ দিলেন নবাব পুত্র। কিন্তু তাদের আবদারের শেষ নেই দেখে সাড়ে চার বছরের তৈমুর বলেই বসল ‘আমি কি এবার যেতে পারি?’।
এদিন তৈমুরের দেখা মিলল লুনি টিউনস-এর টি-শার্ট এবং হাফ-প্যান্টে। তৈমুরের সঙ্গে শুধু সইফ নয়, ছিল পিসতুতো বোন ইনায়াও। সোহা আলি খান ও কুণাল খেমু কন্যা এদিন ফ্লোরাল প্রিন্টেট ফ্রকে সেজেছিলেন। দাদা-র পিছু পিছু গাড়িতে উঠে বসতে দেখা গেল ইনায়াকে।
তৈমুরের সঙ্গে পাপারাতজিদের মিষ্টি কথোপকথন অবশ্য নতুন নয়। এর আগেও কখনও ছবি তুলতে বারণ করে ‘নট অ্যালাউড' বলে চিত্কার করে উঠেছে সে, কখনও আবার নিজে থাকতেই মাস্ক খুলে দাঁড়িয়ে পোজ দিয়েছে। ছোট থেকেই ভীষণ ক্যামেরা ফ্রেন্ডলি এই খুদে তারকা।
এদিন সকালেই তৈমুরের ব্রেক-ফাস্ট মেনু ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছিলেন করিনা। কলা, পেঁপে, খরমুজে ভরা তৈমুরের প্রাতরাশের থালা, ক্যাপশনে মাম্মি করিনা লেখেন- ‘আমার টিমের প্লেট সবসময় ভরা’।