বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Ditipriya Roy: 'এত ফোন দেখে ভাবলাম আমাকে নিয়ে গসিপ রটেছে, অভিযাত্রিক-এর কথা জেনে আনন্দে ভাসছি'

Ditipriya Roy: 'এত ফোন দেখে ভাবলাম আমাকে নিয়ে গসিপ রটেছে, অভিযাত্রিক-এর কথা জেনে আনন্দে ভাসছি'

ছবির সাফল্যে খুশি দিতিপ্রিয়া।

National Films Awards: 'নায়িকা' হিসেবে প্রথম ছবি। আর তাতেই এত বড় সাফল্য। আনন্দে ভাসছেন 'অপর্ণা' দিতিপ্রিয়া রায়।

ছয় দশক পর অপুর প্রত্যাবর্তন আর সাদা-কালোর মায়ায় এক রাশ নস্টালজিয়া। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সত্যজিৎ রায়ের অপুকে একই সূত্রে গেঁথে ছবি তৈরি করেন পরিচালক শুভ্রজিৎ মিত্র। ৬৮তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের তালিকায় সেরা বাংলা ছবির শিরোপা পেল সেই 'অভিযাত্রিক'।

'নায়িকা' হিসেবে প্রথম ছবি। আর তাতেই এত বড় সাফল্য। আনন্দে ভাসছেন 'অপর্ণা' দিতিপ্রিয়া রায়। তাঁর কথায়, 'একটু ব্যস্ত থাকায় ফোনটা দেখতে পারিনি। তার পর দেখি ১৮-১৯টা ফোন। অসংখ্য মেসেজ। ভাবলাম আমাকে নিয়ে কোনও খারাপ খবর রটেছে। তার পর জানতে পারলাম অভিযাত্রিক দু'টো পুরস্কার পেয়েছে।'

কাজে ব্যস্ত সুপ্রতিম।
কাজে ব্যস্ত সুপ্রতিম।

ঘোর কাটছে না দিতিপ্রিয়ার। সবটাই যেন স্বপ্নের মতো। তিনি বললেন, 'কতটা খুশি, তা বলে বোঝাতে পারব না। ছবির সঙ্গে যুক্ত সকলকেই অভিনন্দন জানাতে চাই। 'অভিযাত্রিক'-এ কাজ করতে পেরে আমি গর্বিত।'

একটি নয়। দু'টি পুরস্কার এসেছে 'অভিযাত্রিক'-এর ঝুলিতে। দ্বিতীয়টি সেরা সিনেমাটোগ্রাফির জন্য। বেজায় খুশি সিনেমাটোগ্রাফার সুপ্ৰতিম ভোল। 'আমার বাবার স্বপ্ন পূরণ হল। তিনি চেয়েছিলেন আমি অন্তত একটা জাতীয় পুরস্কার পাই। খুব কম দিনের মধ্যে এমন উচ্চ মানের একটি ছবি শ্যুট করা বেশ মুশকিল ছিল। আমরা সকলেই খুব পরিশ্রম করেছি। বলা যায়, আমার দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল', উচ্ছ্বাস ঝরে পড়ল সুপ্রতিমের গলায়।

বন্ধ করুন