ভালোবাসার থেকে বড় কোনও সম্পদ হয় না। ভালোবাসার থেকে বড় কোনও শক্তিও হয় না।ভালোবাসার পরশ জীবনে ও হৃদয় লেগে থাকলে ভয়ের চোখ রাঙানিকে উপেক্ষা করে অসম্ভব কঠিন জীবনযুদ্ধের চোখে চোখ রেখে লড়াই করা যায়! সেকথাই আরও একবার প্রমাণ করলেন টলি-অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলার বাবা। সম্প্রতি, দ্বিতীয়বার ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন ছোট পর্দায় জনপ্রিয় ধারাবাহিক ' জিয়ন কাঠি '-রঅভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা। প্রথমবার ক্যান্সার তাঁর শরীরে থাবা বসিয়েছিল ক্লাস ইলেভেনের ছাত্রী থাকাকালীন। শিরদাঁড়ায় বাসা বেঁধেছিল এই মারণরোগ।এরপর পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠলেও সম্প্রতি ক্যান্সার ফের থাবা বসিয়েছেতাঁর শরীরে। এবারে ফুসফুসে। প্রায় সাত সেন্টিমিটার লম্বা একটি ছোট্ট টিউমার তৈরি হয়েছে তাঁর বাঁ দিকের ফুসফুসে।
ফের শুরু হয় লড়াই। তবে এবারে লড়াইয়ে তিনি একা নন।সর্বক্ষণের সঙ্গী হিসেবে রয়েছেন তাঁর প্রেমিক সব্যসাচী। যিনি ছোটপর্দার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ' বামাক্ষ্যাপা '-র মুখ।ওষুধ খাওয়ানো থেকে শুরু করে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে ভালোবাসা ও ভরসার স্পর্শ যতটা দেওয়া সম্ভব তিনি করে চলেছেন প্রাণপণে।
ভালোবাসার থেকে বড় কোনও সম্পদ হয় না। ভালোবাসার থেকে বড় কোনও শক্তিও হয় না।ভালোবাসার পরশ জীবনে ও হৃদয় লেগে থাকলে ভয়ের চোখ রাঙানিকে উপেক্ষা করে অসম্ভব কঠিন জীবনযুদ্ধের চোখে চোখ রেখে লড়াই করা যায়! সেকথাই আরও একবার প্রমাণ করলেন টলি-অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলার বাবা। সম্প্রতি, দ্বিতীয়বার ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন ছোট পর্দায় জনপ্রিয় ধারাবাহিক ' জিয়ন কাঠি '-রঅভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা। প্রথমবার ক্যান্সার তাঁর শরীরে থাবা বসিয়েছিল ক্লাস ইলেভেনের ছাত্রী থাকাকালীন। শিরদাঁড়ায় বাসা বেঁধেছিল এই মারণরোগ।এরপর পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠলেও সম্প্রতি ক্যান্সার ফের থাবা বসিয়েছেতাঁর শরীরে। এবারে ফুসফুসে। প্রায় সাত সেন্টিমিটার লম্বা একটি ছোট্ট টিউমার তৈরি হয়েছে তাঁর বাঁ দিকের ফুসফুসে।
ফের শুরু হয় লড়াই। তবে এবারে লড়াইয়ে তিনি একা নন।সর্বক্ষণের সঙ্গী হিসেবে রয়েছেন তাঁর প্রেমিক সব্যসাচী। যিনি ছোটপর্দার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ' বামাক্ষ্যাপা '-র মুখ।ওষুধ খাওয়ানো থেকে শুরু করে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে ভালোবাসা ও ভরসার স্পর্শ যতটা দেওয়া সম্ভব তিনি করে চলেছেন প্রাণপণে।
|#+|
আর রয়েছেন ঐন্দ্রিলার বাবা। আরপাঁচজন বাবা মায়ের মতোই মেয়ের এই কঠিন সময়ে নিজের সবটুকু উজাড় করে ঐন্দ্রিলার পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন তিনি। কেমোথেরাপি শুরু হওয়ার পর এই অভিনেত্রীকে তাঁর মাথার একঢাল লম্বা কালো চুল কেটে ফেলতে হয়েছে। মেয়ে যাতে ভেঙে না পড়ে,তাই নিজের মাথার চুল কেটে সম্পূর্ণ ন্যাড়া হয়ে গিয়েছেন তিনিও! হয়তো কাজটা ছোট্ট কিন্তু এই পদক্ষেপই বুঝিয়ে দিল বাবা তাঁর মেয়ের সবরকম দুঃখ ভাগকরে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত।