৩১ মে মঙ্গলবার ভারতীয় সঙ্গীত জগতের ইতিহাসে এক গভীর দুঃস্বপ্নের দিন। অনন্য সঙ্গীতকার কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ যাঁকে তাঁর অসংখ্য অনুরাগী কেকে বলে জানেন, তাঁর আকস্মিক মৃত্যু কোনও ভারতীয় সঙ্গীত প্রেমীর পক্ষেই ভোলা সম্ভব নয়। কলকাতা তথা সমগ্র ভারত যখন কেকে-র এই অকাল মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ, ঠিক সেই সময় ভারতের পার্শ্ববর্তী একটি দেশেও প্রায় একই রকমের আবেগ চোখে পড়ছে। সেই দেশটি হল, বাংলাদেশ
বাংলাদেশে ভারতীয় গণমাধ্যম বা বিনোদন জগতের জনপ্রিয়তার ইতিহাস অনেকটাই পুরোন। বিশেষ করে ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী এবং সুরকারদের সেই দেশের মানুষের কাছে এক আলাদা গ্রহণযোগ্যতা আছে। কেকে-র মতো শিল্পীর মৃত্যু সেই কথাগুলিকেই যেন আর একবার প্রতিষ্ঠিত করে।
মঙ্গলবার রাত থেকেই বাংলাদেশের বিনোদন জগতে শোকের ছায়া নেমে আসে। কেবলমাত্র সেই দেশের বিনোদন বা শিল্প জগৎ নয়, সাধারণ মানুষের চর্চার বিষয়বস্তু হয়ে উঠেছে কেকে-র আকস্মিক মৃত্যু।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশে কেকে-র অগণিত ভক্ত কী ভীষণভাবে শোকগ্রস্ত! বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি প্রথমসারির সংবাদপত্র ও অনলাইন পোর্টাল এই দুর্ঘটনা নিয়ে খবর করেছে।
প্রথম আলো, মানবজমিন, বাংলাদেশ প্রতিদিনের মতো পত্রিকাগুলি এই দুর্ঘটনার প্রতিটি মুহূর্তের আপডেট তাদের অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে। Bangladesh Posten মন্তব্য করেছে, কেকে-র এই মৃত্যুতে বাংলাদেশের অসংখ্য সঙ্গীত অনুরাগী মানসিকভাবে বিপর্যস্ত।