করোনা আবহে বাংলার পরিযায়ী শ্রমিকদের ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন দেব। নেপাল, বাংলাদেশ দেশে বহু মানুষকে নিরাপদে ঘরে ফিরেয়েছেন ঘাটালের তৃণমূল সাংসদ। এছড়াও দুঃস্থ মানুষের কাছে খাবার পৌঁছে দেওয়া থেকে, করোনা আক্রান্তদের চিকিত্সার সুব্যবস্থা করা- সবার দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন টলিগঞ্জের এই তারকা সাংসদ। দেবের এই জনদরদী মনোভাব নজর এড়ায়নি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরও। মঙ্গলবার পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার প্রশাসনিক পর্যালোচনা বৈঠকে দেবের ভূয়সী প্রশংসা করলেন মুখ্যমন্ত্রী।
বৈঠক চলাকালীন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই বলেন- ‘দেব তোমার তো সব লোকজন চলে এসেছে, কাজেই কিছু বলার নয়। দেব কিন্তু অনেক কাজকর্ম করেছে। কোভিডের সময় অনেক মানুষজনকে খাইয়েছে। বহু মানুষ আটকে ছিল, দেব আমাকে টুকটুক করে ফোন করত। দিদি এই লোকটা নেপালে আটকে আছে, ওই লোকটা বাংলাদেশে আটকে আছে, আমার খুব পছন্দ হয় এবং আমি সঙ্গে সঙ্গে ওদের কাজটাও করেদি'। দিদির কাছে এমন প্রশংসা বাণী শুনে খানিকটা লজ্জা পেয়েই দেব বললেন- ‘আপনাকে আমি ধন্যবাদ বলা সুযোগ পায়নি। অনেক অনেক ধন্যবাদ’। পালটা মুখ্যমন্ত্রী বলেন- ‘আমাকে ধন্যবাদ জানানোর কিছু নেই, তোমরা সবাই মিলে কাজটা করছ এটাই বড় কথা'।
অতিমারী পর্বে পরিযায়ী শ্রমিকদের ঘরে ফেরানো থেকে ভিন রাজ্যে বা দেশে আটকে পড়া ছাত্রদের ঘরে ফেরাতে উদ্যোগ নেওয়া বা প্রয়োজনে করোনা আক্রান্তের জন্য প্লাজমার ব্যবস্থা করা , বহুবার মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন দেব । সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে কখনও থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুর চিকিত্সার ব্যবস্থা করিয়ে দেওয়া থেকে অন্ধ হতে বসা শিশুর চোখের অস্ত্রোপচারের যাবতীয় দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিতে দেখা গিয়েছে দেবকে। আর এবার সেই কাজের সার্টিফিকেট হিসাবে দিদির প্রশংসা পেলেন দেব।
অতিমারী পর্বে পরিযায়ী শ্রমিকদের ঘরে ফেরানো থেকে ভিন রাজ্যে বা দেশে আটকে পড়া ছাত্রদের ঘরে ফেরাতে উদ্যোগ নেওয়া বা প্রয়োজনে করোনা আক্রান্তের জন্য প্লাজমার ব্যবস্থা করা , বহুবার মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন দেব । সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে কখনও থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুর চিকিত্সার ব্যবস্থা করিয়ে দেওয়া থেকে অন্ধ হতে বসা শিশুর চোখের অস্ত্রোপচারের যাবতীয় দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিতে দেখা গিয়েছে দেবকে। আর এবার সেই কাজের সার্টিফিকেট হিসাবে দিদির প্রশংসা পেলেন দেব।