‘দেশের মাটি’ ধারাবাহিকে কয়েকদিন ধরে ছিল টানটান উত্তেজনা। স্বরূপনগরের গুণ্ডা শিবুর চক্রান্তে সংকটে যায় কিয়ানের জীবন। আর তাঁকে খাঁড়া দিয়ে কুপিয়ে খুন করে নোয়া। তাঁর জেলও হয়। যদিও পরে পরিবারের তরফে জামিনে ছাড়িয়ে আনা হয় বাড়ির বউকে। আর এসবের মাঝেই বড়সড় খুশির খবর নিয়ে এল মাম্পি। হাতে একতাড়া কাগজ। মাম্পির মুখের চওড়া একগাল হাসি দেখে পরিবারের সকলেও বেশ অবাক।
দেশে ফিরে কলেজে পড়ানোর জন্য আবেদন করেছিল মাম্পি। আর বিয়ের পরেই তাঁর হাতে এল অফার লেটার। হঠাৎ, কাজ পাকা। চাকরি পেয়ে গিয়েছে সে। বউয়ের সাফল্যে শুধু রাজা নয়, গোটা মুখার্জি পরিবারের মুখেই খুশির ছোঁয়া। যদিও ঠিক সেই সময়তেই আসে নোয়া আর কিয়ান। জানায়, নোয়াকে স্কুলে ঢুকতে দেয়নি পড়ুয়াদের বাবা-মায়েরা। আর তাই দরজা থেকেই তাঁকে ফিরে আসতে হয়েছে।
যদিও গল্পের নানা মোড় নিয়ে বারংবার আপত্তি জানাচ্ছেন দর্শক। সোশ্যাল মিডিয়ায় তুলোধনা করা হচ্ছে নির্মাতা থেকে অভিনেতাদের। এর আগে প্লাস্টিকের খাড়া দিয়ে শিবুকে খুন করায় ট্রোল করা হয়েছিল নোয়া ওরফে শ্রুতিকে। রাজা-মাম্পির ফুলশয্যায় দেখানো ঘনিষ্ঠ দৃশ্য নিয়েও কম সমালোচনা হয়নি। এমনকী, গত সপ্তাহে নেমেছে TRP-ও। এখন দেখার নোয়া কীভাবে সামলে নিয়ে জীবনে আসা এই চরম মুহূর্তকে। স্বরূপনগরে নতুন সমীকরণ নিয়ে দর্শকদের মধ্যে স্বভাবতই প্রত্যাশা তুঙ্গে।