বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Exclusive Ritwick: 'সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মালে জীবনে কিছু হয় না, ওটা তো বাবার পয়সায় আসে, আমি…'! কেন বললেন ঋত্বিক?

Exclusive Ritwick: 'সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মালে জীবনে কিছু হয় না, ওটা তো বাবার পয়সায় আসে, আমি…'! কেন বললেন ঋত্বিক?

অকপট ঋত্বিক

অভিনয় নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত, তবে সংবাদমাধ্য়মের থেকে সাধারণত দূরেই থাকেন। ফোনে তাঁকে চাইলেই পাওয়া যাবে এমনটাও নয়। তবে কথা হলে তিনি কিন্তু সহজ মানুষ। খোলামেলা, সোজা সাপটা কথা বলতে তিনি দ্বিধা করেন না… তিনি আর কেউ নন ঋত্বিক চক্রবর্তী

টলিপাড়ার অন্যতম ব্যস্ত তারকা তিনি। বহু পরিচালকেরই পছন্দের অভিনেতা। আর তাই ২০২৪ এর শেষ থেকে ২০২৫ এর শুরু, ভীষণই ব্যস্ততা মধ্যে কাটছে ঋত্বিক চক্রবর্তীর। এই মুহূর্তে একাধিক ছবির শ্যুটিং করছেন ঋত্বিক, সঙ্গে চলছে ছবির প্রমোশন, তাই ব্যস্ততা রয়েছে তুঙ্গে। তাই তাঁকে ইন্টারভিউ-এর জন্য পাওয়া বড়ই কঠিন। তবে অবশেষে ধরা গেল তাঁকে। নিজের একাধিক সিনেমা সহ নানান বিষয় নিয়ে Hindustan Times Bangla-র সঙ্গে খোলামেলা আড্ডা দিলেন ঋত্বিক চক্রবর্তী।

কথা হতেই ঋত্বিক বললেন, 'খুবই কাজের চাপ যাচ্ছে, প্রায় প্রতিদিনই শ্যুটিং, একটা দিনই ইন্টারভিউ-এর জন্য বের করতে পেরেছি।'

এবার তো একই দিনে আপনারই দুটো ছবি আসছে?

ঋত্বিক: হ্য়াঁ, ১০ (জানুয়ারি)। ওই তারিখে ‘ভাগ্যলক্ষ্মী’ এবং 'অপরিচিত', দুটো ছবিই আসছে। তারপর আবার ২৩ জানুয়ারি, সৃজিতের 'সত্যি বলে সত্যি কিছু নেই' রিলিজ করছে। আরও একটা ছবির শ্যুটিং শুরু হয়েছে (৩ জানুয়ারি) সবেমাত্র, সবমিলিয়ে একটু চাপেই আছি।

'ভাগ্যলক্ষ্মী', তো মৈনাক ভৌমিকের সঙ্গে আপনার ৫ নম্বর ছবি, অভিজ্ঞতা কেমন?

ঋত্বিক: আমার সঙ্গে মৈনাকের বোঝাপড়াটা খুব সুন্দর, এতগুলো কাজ একসঙ্গে করেছি যে আমরা একে অপরকে খুব ভালো করে জানি, অনেক কথা বলতেও হয়না। অন্তত শ্যুটিংয়ের সময় আমাদের মধ্যে কাজ সংক্রান্ত আলাদা করে সেভাবে কোনও কমিউনিকেশনের প্রয়োজন পড়ে না। ও কী চাইছে আমি বুঝে যাই। আমরা একসঙ্গে এতগুলো কাজ করার কারণেই এই সুন্দর বোঝাপড়াটা তৈরি হয়েছে।

এটা মৈনাক ভৌমিকের আগের ছবিগুলির থেকে কতটা আলাদা?

ঋত্বিক: অনেকটাই আলাদা। মৈনাককে দর্শক যেভাবে চেনে, অন্তত শেষ কয়েকবছর ও যেধরনের ফ্যামিলি ওরিয়েন্টেড ছবি করেছে। সেগুলোর সঙ্গে এটার কোনও মিল নেই। এটা অন্য ঘরানার ছবি, এটা থ্রিলার। মৈনাক সিনেমার সঙ্গে অনেকদিন আছে। ও সিনেমা নিয়ে পড়াশোনা করেছে, ও একজন এডিটর, রাইটার আবার ডিরেক্টরও। তাই খুব স্বাভাবিক পরিচালক হিসাবে ও সব ধরনের কাজই করতে চায়। এটা ওর একেবারেই অন্যধরনের একটা কাজ। আমারও কাজটা করে বেশ ভালোই লেগেছে।

'ভাগ্যলক্ষ্মী'-এই কথাটাতে কতটা বিশ্বাস করেন?

ঋত্বিক: আমি আসলে খুব একটা ভাগ্যে বিশ্বাস করা মানুষ নই। তবে ভাগ্যে যাঁরা বিশ্বাস করেননা, তাঁরা হয়ত কর্মে বিশ্বাস করেন। তবে এমনও নয় যে কর্ম করব, আর যা যা আমার কাঙ্খিত সবটা ঘটে যাবে। জীবনটা কিন্তু তেমনও নয়। আমি আমার কাজ করে যাই। জীবনের নিজস্ব তৈরি করে রাখা সারপ্রাইজ প্য়াকেজ থাকে। জীবন সেগুলো দিতে থাকবে। সেগুলো কখনও আমার সহায় হবে, কখনও কঠিন। এভাবেই আমি স্বাচ্ছন্দ্য, এভাবেই চলছি।

'ভাগ্যলক্ষ্মী'র ট্রেলারের শুরুতে সোলাঙ্কি বলছেন যে ‘খাটতে খাটতে মরে যাব..', আপনি বলছেন, 'সোনার চামচ মুখে না নিয়ে জন্মালে এর থেকে বেশিকিছু হওয়ার নেই।’ আপনি ব্যক্তিগত এই ভাবনায় কতটা বিশ্বাসী?

ঋত্বিক: সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মালেই বরং অনেক কিছু হয় না। সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মালে জীবনটাকে পুরোটা দেখা হয় না। কারণ, সোনার চামচটা তো বাবার পয়সায় কেনা হয়ে থাকে! (হাসি) তাই জীবনটা সবটা বোঝা যায় না। আমি ব্যক্তিগতভাবে সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মায়নি। তাতে জীবনকে যেভাবে দেখেছি বা পেয়েছি, তার জন্য আজ এই মানুষটা আমি হয়েছি। আমার পেশাটা অভিনয়, এই যে বিভিন্ন রকমভাবে জীবনকে দেখতে যে পেয়েছি, তাতে আমার আখেরে লাভই হয়েছে। সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মালে জীবনটা অর্ধেক চেনা হয়।

ছবিতে অনেক খরচ করে সন্তানকে পড়তে পাঠিয়েছেন সত্য ও কাবেরী। খরচ টানতে হিমসিম খেতে হচ্ছে। সাধ্যের বাইরে গিয়ে সন্তানের জন্য খরচ, পড়াশোনা করানো, এটাও আজকাল ট্রেন্ড, এটাতে বিশ্বাস করেন?

ঋত্বিক: এটাতে বিশ্বাসের কিছু নেই, টাকা না থাকলে বিশ্বাস আপনাকে ঘাড় ধরে করিয়ে নেবে। টাকা না থাকলে জীবনটা কোথায় অচল। সেই বিশ্বাসটা টাকা নিজের বিশ্বাস নিজেই তৈরি করে নেয়।

তবে এমন নয় যে ওরা ছেলেকে বাইরে পড়াতে গিয়েই শুধু প্রচণ্ড অসুবিধার মধ্যে আছে। আসলে মধ্যবিত্তকে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কায় থাকতেই হয়। যদিও এটা শুধু মধ্যবিত্ত নয় সবাই এর জন্যই সত্যি। আজকে যেভাবে চলছে, কালকের দিনটা তেমনই চলবে কিনা! এই ভাবনাটা মানুষকে সবসময় তাড়া করে। আর কোভিড পরবর্তী সময়ে মানুষ বুঝে গেছে, জীবনটা খুবই ঠুনকো। আবার যেগুলোকে ঠুনকো বলে মনে হত, তার কত মূল্য!

সাধ্যের বাইরে গিয়ে আজকাল অনেক বাবা-মা সন্তানের জন্য খরচ করেন, এটা কী উচিত নাকি উচিত নয়। কী মত?

ঋত্বিক: বাবা-মায়ের কাছে এটার খুবই গুরুত্ব রয়েছে। মধ্যবিত্ত মানুষ সবসময়ই সন্তানকে পড়াশোনা করানো, তার কেরিয়ার তৈরির বিষয়ে গুরুত্ব দেন। বাবা-মা যদি সন্তানকে ভালো করে পড়াতে চান, সেটা তো খারাপ নয়। তবে কোনটা সাধ্য, কোনটা সাধ্যের অতীত, সেটা তাঁকেই বুঝে নিত হবে।

আরও পড়ুন-'খাদান' বনাম 'সন্তান'-এর লড়াই, রাজ চক্রবর্তীর কটাক্ষ, অবশেষে মুখ খুললেন দেবের পরিচালক সুজিত রিনো দত্ত

'ভাগ্যলক্ষ্মী'
'ভাগ্যলক্ষ্মী'

আপনার ‘সন্তান’ সিনেমাতে বাবা-মায়ের এত প্রচেষ্টা, শিক্ষার পরও সন্তান বিপথে গিয়েছে। বাবা-মায়ের সঙ্গে সন্তানের সম্পর্ক ঠিক কেমন হওয়া উচিত বলে মনে হয়?

ঋত্বিক: আসলে এটার কোনও নিয়ম হয়না। কারোর কাছে বাবা-ই সেরা বন্ধু। আবার দেখবেন কারোর হয়ত একটা বয়সের পর বাবার সঙ্গে খুববেশি কমিউনিকেশনই নেই। আবার ঝগড়াও নেই, এমনটাও হয়। হয়ত তাঁরা একে অপরের খোঁজ খবর নেন. তবে প্রত্যক্ষভাবে নেন না। এমন নানান সম্পর্ক আছে। এর কোনও নির্দিষ্ট থিওরি নেই। একটা বয়সের পরে গিয়ে বাবা-মায়ের সঙ্গে সন্তানের মতের অমিল হতেই পারে। হলেই যে সেটা খারাপ আবার এমনটাও নয়। তবে দুটো মতকে কে কীভাবে গ্রহণ করছে, সেটার উপর নির্ভর করে সম্পর্কটা পরবর্তীকালে কোথ পথে এগোবে। এইরকম নানা বিষয় থাকে। কোনও বাঁধাধরা নিয়ম এখানে নেই।

মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে ফ্লোরে অভিনয় করেছেন, কেমন অভিজ্ঞতা?

ঋত্বিক: দারুণ! অনেকটা স্বপ্নের মতো। উনি একসময় হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি শাসন করেছেন, এতগুলো ন্য়শনাল অ্যাওয়ার্ড, সিনেমপ্রেমী দর্শকদের নয়নের মণি, আবার নিজেই একসময় ছিলেন ফ্যাশন স্টেটমেন্ট। ওঁর সিনেমা দেখতে একদিন হলের বাইরে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়েছি, স্কুল কামাই করেও সিনেমা দেখতে গিয়েছি। এবার তাঁর সঙ্গেই অভিনয় করছি, এর চেয়ে বড় প্রাপ্তি আর কী হতে পারে!

উনি প্রাজ্ঞ একজন অভিজ্ঞতা। সেটে উনি নিজেই ওনার জীবনের অনেক আকর্ষণীয় গল্প নিজের মুখে বলেছেন। আবার এত বড় মাপের অভিনেতা হয়েও মিঠুন চক্রবর্তীএখনও সহ অভিনেতাকে কিউ দেন। পুরো বিষয়টা বসে দেখেন। একবার ফ্লোরে এলে উনি ফ্লোর ছেড়ে বের হন না। এইগুলো তো শেখার। আমিও এগুলো মেনটেন করার চেষ্টা করি। তবে ওঁর উচ্চাতায় পৌঁছে অনেকেই এগুলো করেন না। তবে এই বয়সেও এটা থেকে ওঁর বিচ্যুতি হয়নি। এই জন্যই তো উনি মিঠুন চক্রবর্তী।

ওঁর (মিঠুন চক্রবর্তী) কোন কথাটা মনে রাখতে চাইবেন?

ওঁর সঙ্গে কাটানো পুরো সময়টাই মনে রাখার মতো। অনেক গল্প বলেছেন। ওনার জনপ্রিয়তা তো গ্লোবাল স্তরে। উনি হিমালয় সমান। উনি আফ্রিকাতেও গিয়ে দেখেছেন সেখানেও মানুষ ওঁকে চেনেন, ওঁর সিনেমার গান শোনেন। ‘আমার ওসব প্রসেস ফ্রসেস নেই, আমি অভিনয় করব বলেই জন্মেছি।’ এই কথাগুলোও মিঠুন চক্রবর্তীর মুখেই মানায়। কিছুই ভুলব না। মিঠুনদার সঙ্গে এমন ছবি করতে চেয়েছিলাম, যেখানে ওঁর সঙ্গে আমার অনেক সিন থাকবে। আগেও একটা প্রস্তাব এসেছিল, সেটা করা হয়নি। তবে সন্তান-এ আমি সেটা পেয়েছি।

ব্যক্তিগত জীবনে আপনারও সন্তান রয়েছেন। এত ব্যস্ততায় ছেলেকে সেভাবে সময় দিতে পারেন?

ঋত্বিক: কাজ ছাড়া বাকিটা আমি ভীষণ পারিবারিক মানুষ। কাজের বাইরে আমি বাড়িতেই থাকি। যখন কাজ করছি না, তখন আমি ছেলের সঙ্গেই থাকি। ওটা আমার প্রায়োরিটি। ফলে আমার খুব একটা আফসোস নেই। যতটা সময় হাতে আছে, সেটা ছেলেকেই দিই।

'খাদান' নিয়ে আপনার একটা ফেসবুক পোস্ট নিয়ে বিতর্ক হয়েছিল…

ঋত্বিক: এটা নিয়ে আমি আগেও বলেছি। আর একটা ফেসবুক পোস্টের গুরুত্ব বড়জোর ২৪ ঘণ্টা। ওখানে কিন্তু আমি ‘সন্তান’ বা ‘খাদান’ নিয়ে কিছু বলিনি। ওখানে কিছু বোদ্ধার কথা বলেছিলাম, যাঁরা না বুঝেই অনেক কথা বলেন। যাঁরা ফেসবুকেই নিজেদের মান্যতা পান। তাঁদের উদ্দেশ্যেই কথাটা বলেছিলাম। হয়ত ভাষাটা একটু বদলে দিলে এত বিতর্ক হত না।

আরও পড়ুন-'খাদান' হিট, এরই মাঝে দেব-যিশু-ইধিকাদের নিয়ে মুখ খুললেন পরিচালক, কী এমন বললেন সুজিত?

সন্তান
সন্তান

বহুবার ট্রোলের মুখে পড়েছেন, আপনি আবার ট্রোলারদের জবাব দেন, এটা নিয়ে কী বলবেন?

ঋত্বিক: হ্য়াঁ (হাসি) কখনও কখনও জবাব দি, আমি দেখি আমার জবাবে তাঁরা বিচলিত হয়ে যাচ্ছেন, তাঁরা খানিকটা সেলিব্রিটি ফিল পাচ্ছেন, এই দুটোই আমার তাঁদের দেওয়ার থাকে।

একইদিনে ‘অপরিচিত’ আবার 'ভাগ্যলক্ষ্মী' দুটো আসছে। ফের হল, শো ভাগাভাবি হয়ে যাবে, কী বলবেন?

ঋত্বিক: একদিনে ছবিটা যদি না আসত। হয়ত ভালোই হত। তবে আবার সব ছবিরই নিজস্ব দর্শক থাকে। দর্শক নিজের পছন্দমতো ছবি খুঁজে নেন। ছবিও দর্শক খুঁজে নেয়। এই যেমন ৪টে ছবিই তো চলছে, মানুষ ,সবই কিন্তু দেখছেন। এটা যেহেতু আমার হাতে নেই, তাই দুশ্চিন্তা করতে চাই না। দেখা যাক, এই ২টো ছবির ক্ষেত্রে মানুষ কী করেন! আমার বিশ্বাস, দুটো ছবিই মানুষ দেখবেন। দুটোই থ্রিলার, তারপরেও দুটো সম্পূর্ণ আলাদা।

অনেক পরিচালকের বিশ্বাস ঋত্বিক চক্রবর্তী থাকলে ছবিটা উতরে যাবে…

ঋত্বিক: আমি আমার কাজটা যত্ন করে করার চেষ্টা করি, এটাই তো একজন অভিনেতার কাজ। কখনও উতরে যাই, কখনও খুঁতখুঁতানি থেকে যায়। তবে দর্শকদের ভালোবাসা, পরিচালকদের বিশ্বাস এটাই তো প্রাপ্তি।

কখনও মনে হয়েছে এই চরিত্রটা বেশ কঠিন…

ঋত্বিক: হ্যাঁ, অনেকবার। বহুবার মনে হয়েছে, যেটা চেয়েছিলাম, যেভাবে করতে পারলাম না। অতৃপ্তি কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। আমি তৃপ্ত হলে গ্রোথ আটকে যায়।

কয়েকদিন আগেই দেখলাম পোস্ট করেছেন, ‘ব্যোমকেশের ছদ্মবেশে কমকেশ’, আবার দেখলাম একটা কার্টুন চরিত্র পোস্ট করেছেন যে কিনা মাথার পরচুলা হাতে দাঁড়িয়ে… আজকাল তো বহু অভিনেতাই টাক ঢাকতে অনেক কিছু করেন…

ঋত্বিক: (কথা শেষ হওয়ার আগেই) আমি করি না, আমি আমার শরীর, চুল থাকা, না থাকা সবটাই অভিনয়ে ব্যবহার করি। যদিও এই পোস্ট আসলে পুরোটাই মজা করে পোস্ট করেছিলাম (হাসি)। আজকাল টাক ঢাকাটা কোনও বিষয়ই নয়। আমাকে নাহয় মানুষ চেনেন, ভালোবাসেন, তবে অনেক মানুষকেই দেখবেন এটার করণে ডিপ্রেশনের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। তবে আমি আমার গোটা শরীরটাই অভিনয়ের জন্য ব্যবহার করি।

অনেকেই তো আজকাল টলিউডের পাশাপাশি বলিউডে কেরিয়ার গড়ছেন? আপনি কতটা আগ্রহী?

ঋত্বিক: আমি কিন্তু 'দ্য়া ভায়োলিন প্লেয়ার' নামে একটা ছবি অনেক আগেই করেছিলাম। তবে আমি আসলে বলিউড নিয়ে খুব ব্যস্ত নই, আবার করতে চাই না, এমনটাও কিন্তু নয়। আবার বলিউড আমার ১ নম্ব প্রায়োরিটিও নয়।

কখনও পরিচালনায় আসার কথা ভেবেছেন?

ঋত্বিক: না না, আমি শুধুF অভিনয় করতে চাই।

আর রাজনীতি? আজকাল অনেকেই অভিনয় দুনিয়া থেকে রাজনীতিবিদ হিসাবেও কেরিয়ার গড়ছেন…

ঋত্বিক: রাজনীতি আমার বিষয় নয়। আমি যেটা করছি, সেটাই করতে চাই মন দিয়ে। আমার মনে হয়, এটা যাঁরা করছেন সেটা তাঁদের ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। তবে আমার ব্যক্তিগতভাবে মনে হয় রাজনীতি কোনও সখের বিষয় নয়। কেউ রাজনীতি করলে সেটা ফুল টাইম করা উচিত…।

 

বায়োস্কোপ খবর

Latest News

আগামিকাল মেষ থেকে মীনের মধ্যে লাকি কারা? রইল ২৮ মার্চ ২০২৫র রাশিফল IPL-ফের ম্যাজিক নিলামে দল না পাওয়া লর্ড শার্দুলের! ফেরালেন ভয়ঙ্কর অভিষেক-ইশানকে! ‘‌পর্ষদ রাজ্যের সব স্কুলগুলির জন্য প্রশ্ন তৈরি করবে’‌, বড় ঘোষণা পর্ষদের সভাপতির ১ এপ্রিল না ৩১ মার্চ, ভারতে কবে পালিত হবে খুশির ইদ? জানুন তারিখ অনুরাগের ছোঁয়ার শ্যুটের চাপে স্কুল কামাই,ক্লাস ইলেভেনে কেমন ফল ‘সোনা’ দেবপ্রিয়ার 'ওর লাইফ তো সেট...', আলিয়াকে ঈর্ষা করতেন তাঁরই এক কাছের মানুষ, জানেন তিনি কে? 'কলম্বিয়ার হুঁশ ফিরবে'! মার্কিন প্রশাসনের উপর কেন ক্ষুব্ধ এই ভারতীয় ছাত্রী? আইপিএলে সব থেকে বেশি দলের হয়ে খেলেছে কারা? পাকিস্তানে জোড়া হামলা! করাচিগামী বাসে হানা, বালোচিস্তানে বিস্ফোরণ, মৃত বহু অর্জুন সিংকে লক্ষ্য করে গুলি চালানোর অভিযোগ, ফের উত্তপ্ত ভাটপাড়া

IPL 2025 News in Bangla

রিজওয়ানের মতো সব সময় আউট চাইলে একবারও পাব না! পাক অধিনায়ককে খোঁচা ভারতীয় তারকার ‘এরকম পিচে বোলিং করলে, বোলারদের মনোবিদ নিয়ে ঘুরতে হবে’! BCCIকে খোঁচা অশ্বিনের? সর্বত্র সুবিধা পাচ্ছে হোম দল, সাধু সাজছে CAB! লজ্জা হওয়া উচিত,খোঁচা নাইট ভক্তদের ‘অনেকে তো লাখ টাকারও বাজি ধরে’, KKR-এর গেমিং রুমে ‘বেটিংয়ের' হদিশ দিলেন রমনদীপ শাহরুখকে দেখার নেশায় রেলিং টপকে মাঠে ঢোকার চেষ্টা যুবকের, তারপর...? KKR-র কাছে হেরে অবাঞ্ছিত রেকর্ড রিয়ানের, RR-র কোনও দলনায়কের এই হতাশাজনক নজির নেই জ্ঞান দিতে পয়সা পান না, ইডেনের কিউরেটরকে তোপ, KKR-কে অন্যত্র চলে যাওয়ার পরামর্শ রোহিতের টেস্ট ভবিষ্যৎ নির্ধারিত, IPL-এর শেষ সপ্তাহেই বড় ইঙ্গিত দেবেন আগরকররা! 'টাকা দিয়ে ভাড়া করে এনেছিল', মাঠে ঢুকে ফ্যান রিয়ান পা ধরতেই বইল কটাক্ষের বন্যা শতক মানে বাচ্চা! উইলিয়ামসনের হিন্দি শেখার বহর দেখে হেসেই খুন হরভজনরা- ভিডিয়ো

Copyright © 2025 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.