বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Ritabhari Chakraborty: কেমন লাগছে 'ফাটাফাটি'? দর্শকদের প্রশ্ন করে এমনই জবাব পেলেন 'ফুল্লরা' ঋতাভরী

Ritabhari Chakraborty: কেমন লাগছে 'ফাটাফাটি'? দর্শকদের প্রশ্ন করে এমনই জবাব পেলেন 'ফুল্লরা' ঋতাভরী

ঋতাভরী চক্রবর্তী

দক্ষিণ কলকাতার মাল্টিপ্লেক্সের পর নন্দনে গিয়েছিলেন ঋতাভরী। সেখানে গিয়েও দেখলেন ভরা প্রক্ষাগৃহ। পর্দার 'ফুল্লরা'কে সামনে পেয়ে উচ্ছ্বসিত হয়ে পড়লেন দর্শকরা। সকলেই আবারও একবার চেঁচিয়ে বললেন 'ফাটাফাটি' লাগছে।

গত ১২ মে মুক্তি পেয়েছে বহু প্রতিক্ষিত ছবি ‘ফাটাফাটি’। মুক্তির পর কেটে গিয়েছে আরও ২টো দিন। আজ ১৪ মে, রবিবার, সপ্তাহন্তে কেমন চলছে ফাটাফাটি? দর্শকদের থেকে কেমন প্রতিক্রিয়া আসছে? তা দেখতেই প্রেক্ষাগৃহে গিয়েছিলেন 'মিসেস ফুল্লরা' ওরফে ঋতাভরী চক্রবর্তী। হল পরিদর্শনে গিয়ে দর্শকদের সঙ্গে দেখা করলেন, মিশে গেলেন, আবার আবেগেও ভাসলেন।

ঋতাভরী অবশ্য প্রেক্ষাগৃহ পরিদর্শনে গিয়েছিলেন ১৩ মে, শনিবার। দক্ষিণ কলকাতার এক নামী মাল্টিপ্লেক্সে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী। প্রথম হাফের মাঝে দর্শকদের সঙ্গে সরাসরি দেখা করলেন ঋতাভরী চক্রবর্তী। জিগ্গেস করলেন কেমন লাগছে? দর্শকরা তাঁর কথার উত্তরে বললেন 'ফাটাফাটি'। ঋতাভরী তাঁদের মনে করিয়ে দিলেন, এখনও কিন্তু একটা হাফ দেখা বাকি। অভিনেত্রী বললেন ভালো লাগলে ছবিটি সম্পর্কে আরও সবাইকে জানাতে, সোশ্য়াল মিডিয়ার পাতায় লিখতে। এদিন সাদা সালোয়ার কামিজে এক্কেবারে ইন্ডিয়ান ছিমছাম পোশাকে দেখা গেল ঋতাভরী চক্রবর্তীকে। তারই কিছু মুহূর্ত নিজের ফেসবুকের পাতায় তুলে ধরেছেন ঋতাভরী।

আরও পড়ুন-Exclusive Ritabhari: শ্বাস নিতে অসুবিধা হত, হাঁপিয়ে যেতাম, মাটিতে বসলে উঠতে পারতাম না: অকপট ঋতাভরী

দক্ষিণ কলকাতার মাল্টিপ্লেক্সের পর নন্দনে গিয়েছিলেন ঋতাভরী। সেখানে গিয়েও দেখলেন ভরা প্রক্ষাগৃহ। পর্দার 'ফুল্লরা'কে সামনে পেয়ে উচ্ছ্বসিত হয়ে পড়লেন দর্শকরা। সকলেই আবারও একবার চেঁচিয়ে বললেন 'ফাটাফাটি' লাগছে।

আরও পড়ুন-Fatafati Review: ঋতাভরীর ‘ফাটাফাটি’ সত্যিই ফাটাফাটি, অরিত্রর ছবি যেন সমাজের ধারণায় থাপ্পড়

এদিকে ছবির প্রচারের অংশ হিসাবেই 'ফুল্লরা' ওরফে ঋতাভরী পৌঁছে গিয়েছিলেন এমন কিছু মহিলাদের কাছে যাঁরা তাঁদের জীবনের নিজ নিজ ভূমিকায় 'ফাটাফাটি'। তাঁদের হাতে বিশেষ পুরস্কার ও সম্মান তুলে দেন ঋতাভরী চক্রবর্তী। অভিনেত্রী জানান, তিনি যে মহিলাদের কাছে গিয়েছিলেন, তাঁরা সকলে মিলে একটা বেকারি চালান, সেখানেই এক শিশু ছুটে এসে তাঁকে একটা লক্ষ্মীর ভাঁড় তুলে দিয়ে বলেন, ঋতাভরীর উদ্দেশ্যে বলেন, ‘দিদি এটা তুমি যে স্কুলটা চালাও সেখানকার বাচ্চাদের জন্য, ২ বছর ধরে জমিয়েছি’। অভিনেত্রীর কথায়, এটা শুনে মন ভরে গিয়েছে তাঁর। 

ঋতাভরীর কথায়, ‘অভিনয়, খ্যাতি এগুলো তো রয়েছেই, তবে মানুষের মন ছুঁতে পারা, সবচেয়ে বড় বিষয়।’

(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup)

বন্ধ করুন