একটু একটু করে কাছে আসছে ঋদ্ধি-খড়ি। এক ধাপ করে এগচ্ছে সম্পর্ক। কিন্তু দু'জনের এগিয়ে যাওয়ার সেই পথ কি আদৌ মসৃণ?
জেঠুর খুনীকে প্রাণপণে খুঁজে চলেছে খড়ি। পুলিশের সাহায্য নিচ্ছে সে। কিছু তথ্য ইতিমধ্যেই তার হাতে এসেছে। কিন্তু বহু বছর আগের সেই পথ দুর্ঘটনার নেপথ্যে আসলে কে ছিল, সেই প্রশ্নের উত্তর এখনও খড়ির অজানা। ঋদ্ধিমান যদিও ইতিমধ্যেই সত্যের সম্মুখীন। তার গাড়ির নীচে চাপা পড়েই যে খড়ির জেঠুর মৃত্যু হয়, তা সে ইতিমধ্যেই জেনে গিয়েছে।
স্ত্রীকে এখনও সত্যিটা বলে উঠতে পারেনি ঋদ্ধি। মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছে সে। সবটা খড়িকে বলে দিতে চেয়েও পিছিয়ে গিয়েছে সে। খড়িকে হারানোর ভয় তাকে তাড়া করে বেড়াচ্ছে।
অন্য দিকে, মন দিয়ে আর্ট কলেজে পড়াশোনা করছে খড়ি। তাড়াহুড়োয় সে টিফিন নিতে ভুলে গেলেও সময় মতো খাবার নিয়ে কলেজে হাজির হয় ঋদ্ধি। দু'জনের ভালোবাসা চাক্ষুষ করে বুঁদ সকলেই।
(আরও পড়ুন: ডি-এর সঙ্গে হাত মিলিয়েছে খড়ির পরিবারের সদস্য! 'গাঁটছড়া'র গল্পে বড়সড় মোড়)
সিংহ রায় পরিবারে আপাতত উৎসবের মরশুম। দীপাবলি উপলক্ষে আলোয় আলোয় সেজে উঠবে বাড়ি। কিন্তু সরষের মধ্যেই যে ভূত! খড়ির পরিবারেই লুকিয়ে রয়েছে তার অন্যতম শত্রু। আদৌ নিজের ভুল বুঝে নিজেকে শুধরে নিতে চায় না প্রসূন। সকলের মন পাওয়ার জন্য স্রেফ ভালো মানুষের ভেক ধরেছে সে। সকলের অগোচরে ডি-র সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে সিংহ রায় পরিবারে ফাটল ধরানোর চেষ্টা করছে প্রসূন।