খুশির মরশুম সিংহ রায় পরিবারে। বিপদ কেটেছে। ধরা পড়েছে শত্রুরা। ভুল বোঝাবুঝি, মান-অভিমান এখন অতীত।
দুঃসময় কাটিয়ে ফের কাছাকাছি ঋদ্ধি-খড়ি। দাম্পত্য জীবনে এক ধাপ করে এগচ্ছে তারা। কাউচ নয়, এ বার থেকে ঋদ্ধির সঙ্গে একই বিছানায় ঘুমোবে খড়ি। খুনসুটিতেই যেন দু'জনের প্রেম! খড়িকে কিচ্ছুটি টের না পেতে দিয়েই তাকে একটু একটু করে নিজের কাছে টানছে ঋদ্ধি। স্ত্রীর জন্য নিজেকে ভেঙে গড়তে চায় সে।
যেমন কথা, তেমন কাজ। খড়ির কথা মতো পরিবারের সকলের জন্য বানিয়ে এনেছে ঋদ্ধি। তার এই পরিবর্তনে সকলেই হতবাক। শুধু মাত্র চা খাইয়ে পরিবারের সদস্যদের প্রশংসা আদায় করে নিয়েছে সে। পুরো বিষয়টি যদিও সুধাংশুর মনে ধরেনি। বাড়ির ছেলে রান্নাঘরে কাজ করুক এমনটা সে চায় না। তবে তার বাবা অর্থাৎ ঋদ্ধির দাদু যদিও অন্য কথা বলছেন। নারী-পুরুষের সমান অধিকারে বিশ্বাসী তিনি। তাই দ্যুতিকে সিংহ রায় জুয়েলার্সের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নরেন্দ্র। আর খড়ি হবে লিড ডিজাইনার।
সুদিন ফিরেছে পরিবারে। উদযাপনে মেতে উঠতে চায় সিংহ রায় পারিবারের সদস্যরা। শুরু হয়েছে তোড়জোড়ও। কিন্তু সত্যিই কি সব সমস্যা শেষ?
(আরও পড়ুন: অবশেষে ফাঁস হবে 'ডি'-এর আসল পরিচয়! ঋদ্ধি-খড়ির শত্রু কি তাদেরই কাছের কেউ?)
দত্তরা হেরেছে ঠিকই। কিন্তু তাদের সঙ্গে 'ডি'-এর সঙ্গে যোগসূত্র খুঁজে পায় বনি। সিংহ রায় পরিবারের চেনা শত্রুদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে তাদের অচেনা শত্রু। এ বার তাকে খুঁজে বার করার পালা।
(আরও পড়ুন: কী ভাবে অয়না-কুণালের বিয়ে আটকাল ঋদ্ধি? 'গাঁটছড়া'র নয়া পর্বের গল্প জেনে নিন)
সিংহ রায় পারিবারের গয়না বাক্সের কথা 'ডি'-এর জানা। তবে ঋদ্ধিদের পারিবারের খুব কাছের কেউ সে? কেনই বা নিজেকে আড়ালে রাখছে সেই ব্যক্তি? যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে আগামী দিনগুলিতে।