শেষ হাসি হাসল খড়িরা। অবশেষে প্রযোগিতায় জিতল তারা। সিংহ রায়রা পেল সেরার শিরোপা।
নিজের ভাবনাকে মঞ্চে উপস্থাপিত করে খড়ি। সফলও হয়। কিন্তু হার শিকার করতে পারেনি দত্তরা। মঞ্চে উঠে অয়নার বাবার দাবি, সিংহ রায়রা অসৎ পথে এই প্রতিযোগিতা জিতেছে। আর তখনই তাদের কুকীর্তির ফিরিস্তি দেয় খড়ি। পেশ করে প্রমাণও। পুলিশ গ্রেপ্তার করে অয়নার বাবাকে।
সিংহ রায় পরিবারে খুশির হওয়া। জনসমক্ষে খড়িকে পুত্রবধূর মর্যাদা দেয় মঞ্জিরা। আর 'ম্যাডাম' নয় খড়ি এ বার তাকে 'মা' বলে ডাকবে। অন্য দিকে, দ্যুতিকে নিয়েও চর্চা শুরু হয়। সংবাদমাধ্যমের সামনে দ্যুতির সাফল্যের কৃতিত্ব নেওয়ার চেষ্টা করে রাহুল। কিন্তু সেই চেষ্টা ধোপে টেকে না। দ্যুতি জানায়, মা, বাবা এবং খড়ির জন্যই এই সাফল্য পেয়েছে সে।
অন্য দিকে, ফিরে এসেছে এক ভয়কর অপরাধী 'ডি'। কিন্তু সে কে, কী-ই বা তার পরিচয়— এ সব কিছুই জানা যায়নি। পুলিশ জানায়, ঋদ্ধির ক্ষতি করার চেষ্টা করছে সেই অপরাধী। তাকে ধরানোর জন্য বনির সাহায্য চায় তারা। অবশেষে পুলিশের চাকরি নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সে।
(আরও পড়ুন: 'গাঁটছড়া'য় ঋদ্ধি-খড়ির চুম্বন! নতুন পর্বে রয়েছে একাধিক বড় চমক)
প্রতিযোগিতা শেষে মঞ্চে স্ত্রীর গালে চুমু এঁকেছিল ঋদ্ধি। এ বার আরও এক ধাপ এগিয়ে খড়িকে নিজের মনের কথা জানায় সে। স্ত্রীর গলায় পরিয়ে দেয় পছন্দের হার। একটু একটু করে কাছে আসছে তারা। গভীর হচ্ছে প্রেম।
(আরও পড়ুন: মঞ্চে হেঁটে তাক লাগাল সিংহ রায় পরিবারের সদস্যরা! গাঁটছড়ার নয়া পর্বে কী ঘটবে?)
তবে বিপদ এখনও কাটেনি। ঋদ্ধি-খড়ির জীবনে এ বার ডি-এর আবির্ভাব। কোন ঝড় নিয়ে আসবে সে? কী ভাবে তাকে আটকাবে ঋদ্ধি-খড়ি? এখন সেটাই দেখার।