প্রতিযোগিতা জিতে নিয়েছে খড়িরা। সিংহ রায় পরিবারে এখন খুশির হাওয়া। খবরের কাগজ জুড়েও তাদেরই জয়গান। ব্যবসার হাল ফিরছে। কাটছে দুশ্চিন্তার মেঘ। নিশ্চিন্ত সকলেই।
ঋদ্ধি-খড়ির খুনসুটিও বহাল। প্রতিযোগিতার পরেই স্ত্রীকে মনের কথা জানিয়ে দেয় ঋদ্ধি। তার গলায় পরিয়ে দেয় বহুমূল্য হিরের হার। একে অপরের কাছে আসে তারা। গাঢ় হয় প্রেম। আর সেই প্রেমের সঙ্গেই মিশে যায় খুনসুটি। স্ত্রীর গালে আরও একবার চুমু এঁকে দেয় ঋদ্ধি।
অন্য দিকে, ছন্দে ফিরছে দ্যুতির জীবন। লক্ষ্য পূরণের পথে এগচ্ছে সে। আর তা দেখেই স্ত্রীর সঙ্গে প্রায় ভাঙতে বসা সম্পর্ক জোড়া লাগানোর চেষ্টা করছে রাহুল। দ্যুতির সাফল্য উদযাপনের আয়োজনও করে সে। কিন্তু তার কোনও চেষ্টাই ধোপে টেকে না। রাহুলের প্রতি বিশ্বাস হারিয়েছে দ্যুতি। কোনও কিছুতেই সেই বিশ্বাস ফিরে আসবে না। স্বামীকেও সেই কথা জানিয়ে দেয় সে।
এ সবের মাঝেই ফের নতুন বিপদের আশঙ্কা। ফিরে এসেছে 'ডি'। সে এক ভয়ঙ্কর অপরাধী। বহু বছর আগে কলকাতা ছেড়ে দুবাই চলে গিয়েছিল। কিন্তু সিংহ রায় পরিবারের ক্ষতি সাধনের জন্য ফের তার আবির্ভাব। তাকে ধরতে পুলিশকে সাহায্য করছে বনি।
(আরও পড়ুন: ঋদ্ধি-খড়ির জীবনে নতুন বিপদ! 'গাঁটছড়া'য় নতুন খলের আগমন)
খড়িকে একটি ফুলের স্তবক পাঠায় ডি। সেখানেই একটি ধাঁধার সাহায্যে সিংহ রায় পরিবারের আসন্ন বিপদের আভাস দেয় সে। অয়নার বাবাকেও জেল থেকে ছাড়িয়ে আনে 'ডি'। ঋদ্ধিদের ধ্বংস করার দায়িত্ব দেওয়া হয় তাকে।
(আরও পড়ুন: 'গাঁটছড়া'য় ঋদ্ধি-খড়ির চুম্বন! নতুন পর্বে রয়েছে একাধিক বড় চমক)
কিন্তু কে এই 'ডি'? কেনই বা ঋদ্ধিকে ক্ষতি চায় সে? এমনই সব প্রশ্নের উত্তর জানতে মুখিয়ে দর্শক।